শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে উপজেলা চেয়ারম্যান ৭, ভাইস চেয়ারম্যান ১০, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৬জন বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থী; ১জন চেয়ারম্যানের মনোনয়নপত্র বাতিল! প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ শুভ উদ্বোধন এবং আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত মানবিক সহায়তা (ঢেউটিন ও টাকা) বিতরণ অনুষ্ঠিত এমদাদুল সিন্ডিকেটের এক সদস্য গ্রেফতার! সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে সাবেক ইউপি সদস্য গুলিবিদ্ধ লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৮জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ লালমনিরহাটের শখের বাজার সড়কের পথচারীরা, কর্তৃপক্ষ নির্বিকার লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে ঘুঘু পাখি! একুশ বছর
দিনে কড়া রোদ, রাতে শীতের কাঁপন

দিনে কড়া রোদ, রাতে শীতের কাঁপন

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে শীত জেঁকে বসতে শুরু করেছে। দিনের বেলা কড়া রোদের কারণে শীত অনুভূত না হলেও বিকাল হতেই উত্তরের হিমেল হাওয়া বইতে থাকায় রাত বাড়তেই শীতে কাবু হচ্ছে লালমনিরহাট জেলার শীতার্ত মানুষ। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশায় ঢেকে থাকছে চারদিক। কনকনে শীতল হাওয়ার কারণে রাত ৯টার মধ্যেই ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে হাট-বাজার।

 

রাজারহাট আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) লালমনিরহাট জেলায় দেশের সর্বনিম্ন ৬ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে।

 

জানা যায়, লালমনিরহাটসহ উত্তরের কয়েকটি জেলা হিমালয়ের খুব কাছে অবস্থিত। উত্তরের সাইবেরিয়া থেকে কনকনে শীতল হাওয়া দক্ষিণে এসে হিমালয় পর্বতে ধাক্কা লাগছে। হিমালয়ের বরফে ধাক্কা লেগে সেই বাতাস দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে উত্তর দিক থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। সে কারণেই দেশের অন্যান্য জেলার চেয়ে লালমনিরহাটসহ আশপাশের কয়েকটি জেলায় শীতের তীব্রতা বেশি থাকে।

 

এদিকে দিনে কড়া রোদ আর রাতের দিকে প্রচন্ড শীতের কারণে মাথাচারা দিয়ে উঠেছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগ। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল মুখী হচ্ছে। এ কারণে হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ।

 

সিভিল সার্জন ডাঃ নির্মলেন্দু রায় বলেন, শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে অনেকে হাসপাতালে আসছেন। তবে তুলনামূলকভাবে ভালো থাকায় তাদের অধিকাংশকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে না। বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়ে তারা বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। দিনে রোদ ও রাতে বেশি ঠান্ডা থাকায় শিশু ও বৃদ্ধদের ব্যাপারে আরও যত্নশীল হতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone