শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে আলোচনা সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে সীমান্তে নেশার চালান মজুদ লালমনিরহাটের বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিল্পপতি এবং শিক্ষানুরাগী আলহাজ্ব শেখ আব্দুল হামিদ বাবু প্রেসক্লাব লালমনিরহাট এর সাবেক সভাপতি মরহুম মোফাখখারুল ইসলাম মজনু’র স্মরণ সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বাঁশের সাঁকোই ভরসা ৭টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের! লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্ত পথে ৫ বাংলাদেশীকে ফেরত দিল বিএসএফ লালমনিরহাটের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে “বাংলাদেশের মানচিত্র” লালমনিরহাটে ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বাহিনীর বর্বর গণহত্যা ও ভারতে মুসলিম নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সবগুলো মামলায় জড়াতে চাপ; সাংবাদিককে এলাকা ছাড়তে বললেন ওসি লালমনিরহাটে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্প পাশ করার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটের রত্নাই নদীর উপর সেতু নির্মাণের ধীরগতি, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

লালমনিরহাটের রত্নাই নদীর উপর সেতু নির্মাণের ধীরগতি, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের সংযোগ সড়কের রত্নাই নদীর উপর নির্মাণাধীন সেতুটির নির্মাণকাজের নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কাজ শেষ হয়েছে অর্ধেক। সেতুটির নির্মাণকাজে ধীরগতির কারণে স্থানীয়দের ঝুঁকি নিয়ে রত্নাই নদীর উপর জরাজীর্ণ বেইলি ব্রীজটি পারাপার হতে হচ্ছে।

 

লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্ত্বাবধানে এ সেতুর নির্মাণকাজ তদারকি করছে। তবে সড়ক ও জনপথ কর্তৃপক্ষ সেতুটির কাজ ৬০ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে দাবি করেছে।

 

স্থানীয়রা জানান, লালমনিরহাট থেকে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী ও ভূরাঙ্গামারী সড়ক যোগাযোগ সহজতর করতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতায় প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩০.৮ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০২৩ সালের ৮ মার্চ সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হয়। কনক্রিট অ্যান্ড স্টিল টেকনোলজি লিমিটেড নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এই সেতুটি নির্মাণের দায়িত্ব পায়। এখনো সেতুটির ৪০ শতাংশ কাজ বাকি রয়েছে। বিশেষ করে জরাজীর্ণ বেইলি ব্রীজ পাড়াপাড়ে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষের।

 

ওই এলাকার বাসিন্দা এস এম হাসান আলী জানান, এ নদীর উপর সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু এখনও নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ার কারণে আমরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছি। সেতুটি না হওয়ায় আমাদের জরাজীর্ণ বেইলি ব্রীজ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হয়ে লালমনিরহাট জেলা শহরে যাতায়াত করতে হয়। দ্রুত সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হলে আমরা উপকৃত হতাম।

 

এ ব্যাপারে সেতুটির ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কনক্রিট অ্যান্ড স্টিল টেকনোলজি লিমিটেড ও লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মোমেন এর বক্তব্য জানা যায়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone