তবে গ্রামবাসী গভীর নলকূপ পেয়ে অনেক আগেই কুয়ার পানি ব্যবহার ছেড়ে দিয়েছেন। কারণ কুয়ার পানি উত্তোলন করতে অনেক কষ্ট ও ঝুঁকি রয়েছে।
লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাড়িতে কিছু কুয়া দেখা গেছে। এর পানি তারা এখনো ব্যবহার করছেন।
জানা যায়, লালমনিরহাট জেলার গ্রামে গ্রামে ও পাড়ায় পাড়ায় এবং মহল্লায় মহল্লায় কুয়া নির্মাণ হয়। আধুনিকতার ছোঁয়ায় কুয়াগুলো আজ বিলুপ্তির পথে। লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের কিছু কিছু স্থানে কুয়া টিকে থাকায় ঐতিহ্য জানান দিচ্ছে।
পরিবেশ প্রেমি এস এম হাসান আলী বলেন, কুয়ার পানি সব সময় ঠান্ডা থাকে। কুয়ার মুখ ঢেকে রাখলে পানি নষ্ট হয় না।
ফুলগাছের হরিপদ রায় হরি বলেন, সময়ের সাথে কুয়াগুলো বিলুপ্তির পথে। তবে এখনও কিছু কিছু বাড়িতে কুয়া রয়েছে। অনেক স্থানে কুয়ার রক্ষণাবেক্ষণ না করায় নষ্ট হয়ে ভরাট হয়েছে। এগুলো সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।