শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে ৬২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (ভারপ্রাপ্ত বা চলতি দ্বায়িত্ব)র প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে প্রাথমিক শিক্ষা! ৬ ডিসেম্বর লালমনিরহাট মুক্ত দিবস বর্ষিয়ান সাংবাদিক মোফাখখারুল ইসলাম মজনু ছিলেন লালমনিরহাটের সাংবাদিকতার উজ্জ্বল নক্ষত্র জুজুর ভয় লালমনিরহাটে ইরি-বোরো ধানের আদর্শ বীজতলা তৈরীতে ব্যস্ত কৃষক! লালমনিরহাটে শীতকালীন শাক সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষকেরা লালমনিরহাটে ট্রাফিক সচেতনতামূলক প্রচারণা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে তিন সাংবাদিককে হেনস্তা ও অশালীন আচরণ করার প্রতিবাদে মানববন্ধন-বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আগুনের কুন্ডলী জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা লালমনিরহাটে স্মৃতিচিহ্নহীন রেলওয়ে রিক্সা স্ট্যান্ড বধ্যভূমি!
লালমনিরহাটে গো-খাদ্যের তীব্র সংকট

লালমনিরহাটে গো-খাদ্যের তীব্র সংকট

লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভায় বর্তমান সময়ে গবাদি পশু পালনকারী কৃষকদের সংরক্ষিত গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, গবাদি পশু পালন করতে গেলে গো-খাদ্য মজুদ থাকতে হয়। কিন্তু এবারে বন্যায় গো-খাদ্য (পোয়াল) পচে যাওয়ায় এ কৃত্রিম সংকট। এখন বিভিন্ন জায়গা থেকে তা সংগ্রহ করা হচ্ছে। কিন্তু বেশি টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সামনে আগাম জাতের ধান কাটা হলে এ সংকট থাকবে না।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, চলতি মৌসুমে বড় খামারিরা গরুর জন্য সবুজ ঘাস লাগালেও ক্ষুদ্র খামারিরা শুকনো খড়ের ওপর নির্ভর করেন। এ বছর বন্যা আর বৃষ্টির কারণে অনেক কৃষকের খড়ের গাদা পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে।
চর খাটামারী গ্রামের ক্ষুদ্র খামারি এস এম হাসান আলী জানান, গরুর জন্য যে খড় রাখা হয়েছিল, তা পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে। এখন খড় কিনে খাওয়াতে হচ্ছে। একটা গরুর একদিনের খড় কিনতে ২০/৩০ টাকা লাগে।
খড় ব্যবসায়ী বলেন, এ সময় খড়ের চাহিদা একটু বেশি থাকে। তাই বিভিন্ন এলাকা থেকে শুকনো খড় পাইকারি কিনে বাজারে খুচরা বিক্রি করছি। একটি আঁটি ৩টাকা ক্রয় করে ৪ থেকে ৫টাকা বিক্রয় করে থাকি।
ফুলগাছ গ্রামের মোঃ হযরত আলী জানান, মাঠে ধানক্ষেত থাকায় গরু নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এছাড়া, ধানের গুঁড়া, ভুষি ও ভুট্টার গুঁড়ার দাম বেড়েছে কয়েকগুন। তাই এ সময় শুকনো খড়ই ক্ষুদ্র খামারিদের একমাত্র ভরসা। তবে, বন্যা আর অতিবৃষ্টির কারণে শুকনো খড়েরও সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone