শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
আকবরিয়া সুইটস এন্ড কনফেকশনারি-এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে গ্রামীণ খেলাধূলা ইএসডিও’র কার্যালয়ে তথ্য সংগ্রহে গেলে লাঞ্চিত ৩ সাংবাদিক; থানায় অভিযোগ শহীদ আবুল কাশেম-এঁর ৫৪তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা, আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বিজিবি’র বিশেষ অভিযানে ভারতীয় ইস্কাফ সিরাপ জব্দ রেলওয়ের গণশুনানিতে অভিযোগ; তদন্ত কমিটি গঠন জন প্রতিনিধিবৃন্দের সাথে- বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রশাসনিক ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠিত জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বেড়েই চলেছে মাদকের চোরাচালান

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে বেড়েই চলেছে মাদকের চোরাচালান। লালমনিরহাট জেলার ৫টি উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে বেশি আসছে ফেনসিডিল, গাঁজা, ইয়াবা। স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নজরদারীর মধ্য দিয়েও মাদক সারা জেলায় বিক্রি হচ্ছে দেদার।

 

করোনা মহামারির এই দূর্যোগকালেও ঘরে বসে নেই মাদক চোরাকারবারিরা। নিত্যনতুন অপকৌশলে মাদকের চোরাচালান আসছে। কখনো অ্যাম্বুলেন্সে কিংবা পণ্যবাহী যানে; কাভার্ড ভ্যান, কখনো যানবাহনের ইঞ্জিনের কাভারে করে গন্তব্যে পৌঁছে যাচ্ছে গাঁজা, ফেনসিডিল কিংবা ইয়াবা। করোনার মধ্যে মাদকসেবীদের জন্য হোম ডেলিভারিও হচ্ছে। করোনাকালে লালমনিরহাটে মাদকের চোরাকারবার বেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে অ্যাম্বুলেন্সে স্থানান্তর হচ্ছে ফেন্সিডিল, গাঁজা, ইয়াবা।

 

প্রায় প্রতিদিনই জেলার কোথাও না কোথাও গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের চালান ধরা পড়ছে। প্রতিদিনই মাদকের চালান আসছে। সড়কপথে এসব মাদক সারা দেশের গ্রাম পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। লালমনিরহাট দিয়ে ফেনসিডিল, গাঁজা বেশি আসছে।

 

বর্তমানে জেলার প্রতিটি গ্রামে মাদক পাওয়া যাচ্ছে। স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নজরদারীর মধ্য দিয়েও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িতোরা এ পেশা থেকে সরে পড়েছেননা।

 

এদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক সোর্স আছে, যারা মাদকের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সহায়তা করে থাকেন। কিন্তু সোর্সদের কোনো টাকা দেওয়া হয় না। প্রচলিত আছে, ১হাজার বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার হলে সোর্সকে দিতে হয় ৩০০ বোতল। পরবর্তী সময়ে সোর্সরা ঐ সব মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দেন। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় সোর্সমানি হিসেবে। এসব টাকার কোনো হিসাব দেওয়া হয় না।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone