শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে আমন চাষাবাদে বাম্পার ফলনের আশা কৃষকদের! স্বাধীনতার ৫৩বছর পেরিয়ে গেলেও লালমনিরহাটের খোরারপুলে হয়নি সেতু! লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হাত বদলে বাড়ে সবজির দাম; বঞ্চিত হন লালমনিরহাটের চাষিরা! ছাত্রদলের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি; মুছলেকা দিয়ে ছাড়া পেলো যুবক! বিজিবি ও ছাত্রজনতা স্বেচ্ছাশ্রমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সীমান্ত রাস্তা মেরামত! লালমনিরহাটের চাষীদের বাদাম চাষে আগ্রহ বাড়ছে লালমনিরহাট জেলা ছাত্র কল্যাণ সমিতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে মাষকলাই (ঠাকরি কালাই) চাষ! লালমনিরহাটে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক নাটক প্রদর্শন অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটে হাত-পা বাঁধা নারীর ঘাতক স্বামী-স্ত্রীর বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছেন

লালমনিরহাটে হাত-পা বাঁধা নারীর ঘাতক স্বামী-স্ত্রীর বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছেন

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাটের তিস্তা নদীর দূর্গম চরাঞ্চলে হাত-পা বাঁধা ও গলায় রশি প্যাচানো এক নারীর সন্ধান মিলেছে। উক্ত নারীর নাম শাহিনা বেওয়া। বয়স ৪০বছর। এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত স্বামী-স্ত্রীকে পুলিশ আটক করেছে। ঘাতক স্বামী দবিয়ার রহমান (৪০) ও তার স্ত্রী শাহিনা বেগম (৩৩) বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল সোমবার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফাজ উদ্দিন-এঁর আদালত তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করে।

 

জানা যায়, লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার খোঁচাবাড়ি গ্রামের মৃত মহির উদ্দিনের পুত্র দবিয়ার রহমান (৪০) ও তার স্ত্রী শাহিনা বেগম (৩৩)। এই দম্পত্তি মিলে গ্রাম্য কবিরাজ শাহীনা বেওয়াকে হত্যা করে। তারা হত্যাকান্ডকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে  লাশ তিস্তার নদীর দূর্গম চরাঞ্চলের পাকার মাথায় ফেলে আসে।

 

আরও জানা যায়, গত শনিবার (৭ নভেম্বর) সকালে তিস্তা নদীর চরাঞ্চলে হাত-পা বাঁধা ও গলায় রশি প্যাচানো অবস্থায় কৃষি শ্রমিকরা উক্ত নারীর লাশ দেখতে পেয়ে লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশকে খবর দেয়। লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। পরে নিহতের আত্মীয়-স্বজনরা মৃত শাহিনা বেওয়ার লাশ সনাক্ত করেন। উক্ত হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহত শাহিনা বেওয়ার ভাই একরামুল হক বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামী করে লালমনিরহাট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৩৬ঘন্টায় কুলুলেচ এই হত্যা মামলার রহস্য বের করে ফেলেছেন। পরে এই হত্যাকান্ডের মূলহোতা পরকীয়া প্রেমিক দবিয়ার রহমান ও তার স্ত্রী শাহিনা বেগমকে আটক করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেছে। পরে ঘাতক স্বামী-স্ত্রী হত্যার সাথে জড়িত থাকার স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি বিজ্ঞ আদালতের বিচারকে দিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone