বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ১১:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তুষারপাত মেয়র কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট-২০২৩ এর ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে চতুর্থ পর্যায়ে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত সেই জাহানারা’র পরিবার মুজিববর্ষের ঘর চেয়ে আবেদন! পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ-এঁর ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের গ্রাহক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চতুর্থ পর্যায়ে জমি ও গৃহ প্রদান বিষয়ে প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট পৌর এলাকাধীন মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩ অনুষ্ঠিত পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

লালমনিরহাটে যুবক হত্যার ঘটনায় অবমাননার ঘটনা ঘটেনি

আলোর মনি রিপোর্ট
  • প্রকাশের তারিখ : রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০২০
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরে পিটিয়ে এবং পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনাটি ঘটেছে গুজবে। নিহত শহীদুন্নবী জুয়েল কোরআন অবমাননা করেনি। জাতীয় মানবধিকার কমিশনের অভিযোগ ও তদন্ত দলের পরিচালক আল মাহমুদ ফাউজুল কবির এমন দাবি করেছেন। বুড়িমারী বেন্দ্রীয় মসজিদ, ইউনিয়ন পরিষদ ও ঘটনাস্থল পরিদর্শন এবং বিভিন্ন জনের সাক্ষ্য গ্রহণের পর সংবাদ মাধ্যমকে এসব কথা বলেন তিনি।

 

পুরো ঘটনাকে তিন ভাগে ভাগ করে তদন্ত করা হচ্ছে। সাক্ষীরা ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। ফলে ঘটনাটি পরিকল্পিত কিনা, তা মাথায় রেখে তদন্ত করছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অভিযোগ ও তদন্ত দলের পরিচালক অাল মাহমুদ ফজলুল কবীর।

 

নিহত জুয়েল কোরআন অবমাননা করেনি। তার বিরুদ্ধে কোরআন অবমাননার গুজব ছড়ানো হয়েছে।

 

কমিশন তদন্ত করে ৭দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবে।

 

এ সময় কমিটির প্রধান ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অভিযোগ ও তদন্ত দলের পরিচালক আল মাহমুদ ফাউজুল কবির বলেন, নিহত জুয়েল কেন বুড়িমারীতে এলো? তাকে যখন মারধর করা হচ্ছে তখন তার সাথে থাকা অপর লোকটি তাকে রক্ষার চেষ্টা করেছে কি না? আবুল হোসেন নামের এক ব্যক্তি তাকে হঠাৎ করে কেন মারধর করলো? নিহত জুয়েল কোরআন অবমাননা করেছে কিনা? ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য হাফিজুল নিহত জুয়েলকে অন্য স্থানে না সরিয়ে দীর্ঘক্ষণ পরিষদে আটকিয়ে কেন রাখলো? অনেক পরে কি কারণে পুলিশকে খবর দেওয়া হলো? বহিরাগত লোকজন কার ডাকে আসলো? এ ঘটনায় কারো প্ররোচনা আছে কিনা সহ নানা বিষয়ে তদন্ত করতে হচ্ছে।

 

এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পি এম রাহসিন কবির, সিনিয়ন সহকারী পুলিশ সুপার তাপস সরকার উপস্থিতি ছিলেন।

গুজবে যুবক হত্যা, সেদিন অবমানার কোনো ঘটনা ঘটেনি।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by RJ Ranzit
themesba-lates1749691102