শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে তিস্তা নদী এখন আবাদি জমিতে পরিণত লালমনিরহাট মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি, আলোচনা সভা ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ৬২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (ভারপ্রাপ্ত বা চলতি দ্বায়িত্ব)র প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে প্রাথমিক শিক্ষা! ৬ ডিসেম্বর লালমনিরহাট মুক্ত দিবস বর্ষিয়ান সাংবাদিক মোফাখখারুল ইসলাম মজনু ছিলেন লালমনিরহাটের সাংবাদিকতার উজ্জ্বল নক্ষত্র জুজুর ভয় লালমনিরহাটে ইরি-বোরো ধানের আদর্শ বীজতলা তৈরীতে ব্যস্ত কৃষক! লালমনিরহাটে শীতকালীন শাক সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষকেরা লালমনিরহাটে ট্রাফিক সচেতনতামূলক প্রচারণা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে তিন সাংবাদিককে হেনস্তা ও অশালীন আচরণ করার প্রতিবাদে মানববন্ধন-বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটের কোদালখাতার অনিল চন্দ্র বর্মন পান চাষে স্বাবলম্বী

লালমনিরহাটের কোদালখাতার অনিল চন্দ্র বর্মন পান চাষে স্বাবলম্বী

লালমনিরহাটের কোদালখাতায় পান চাষ করে সংসারের হাল ধরেছেন কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মন। সামান্য পুঁজিতে এ কৃষক কঠোর পরিশ্রম করে পান চাষ করেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। মাত্র ২০শতাংশ জমি পান চাষে ব্যবহার করেছেন। শুধু খরচ বাদে প্রতি বছর তার আয় হবে প্রায় ২লক্ষ টাকার উপরে। তবে কাজটি করতে গিয়ে তার অনেক বেগ পেতে হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এক এক জায়গায় চলে যেতে হয়েছে তাকে। বর্তমানে দিন দিন পানের উপর সফলতার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।

 

লালমনিরহাট জেলা শহরের সাপটানা বাজার সড়ক পেরিয়ে মাত্র ৩কিলোমিটার দূরে মোগলহাট ইউনিয়নের কোদালখাতা গ্রামের কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মনের বাড়ি।

 

ইতিপূর্বে ২০২২ সালে তিনি প্রথম ৩৬শতাংশ জমিতে এ পান চাষ করেন। পর্যায়ক্রমে তিনি পান চাষ ধরে রেখেছেন।

 

অনিল চন্দ্র বর্মনের সাথে কথা বলে জানা যায়, এক পুত্র জনক তিনি। শখ করে গাইবান্ধা জেলার কামারপাড়া থেকে পান গাছ নিয়ে আসেন বাড়িতে। পান বরজে সরিষার খৈল ও গোবর ব্যবহার করে বাঁশের খুঁটিতে পুঁতে রেখে জমি চাষের উপযোগী করে মাচান তৈরি করেন তিনি। এ কাজে তার বাড়ির লোকজন সহায়তা করেন। প্রথমে কম লাভ আসলেও বরজ তৈরির পর বর্তমানে পান উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে।

 

কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মন জানান, খৈল ও জৈব সার তৈরি করে তা ব্যবহার করে সফলতা পেয়েছেন তিনি।

 

জানতে চাইলে অনিল চন্দ্র বর্মন বলেন, পানের বরজ থেকে প্রায় সারা বছরই কৃষক আয় করতে পারেন। অর্থনৈতিক বিবেচনায় পানচাষ লাভজনক। তাছাড়াও কোদালখাতার মাটি পানচাষের জন্য সম্ভাবনাময়।

 

তিনি আরও বলেন, বাড়াই জাতের পানের চাষ হচ্ছে এখানে। এদিকে বাড়াই পানের চারা ক্রয়ে অনেক টাকা ব্যয় হয়েছে। যা শ্রাবণ মাসের প্রথম সপ্তাহে রোপন করা হয়েছে। আর এখনও উৎপাদন শুরু হয়নি। তবে ভাদ্র মাসে উৎপাদন শুরু হতে পারে। ছোট সাইজের পানের বিড়া ও মাঝারী সাইজের বিড়া এবং বড়/ খিলি পান বিড়া হিসেবে বিক্রয় হবে। যা স্থানীয় পান ব্যবসায়ী পান ক্রয় করে থাকেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone