লালমনিরহাটে কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না পুকুর খনন। আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে জমির শ্রেণি বদল করে দেদারছে পুকুর খনন করে চলছে মুনাফালোভীরা। ফলে পুকুর খনন চলতে থাকলে আগামীতে আশঙ্কাজনক হারে ফসলি জমি শুন্যের কোটায় নেমে যাবে বলে মনে করেন এই জেলার সাধারণ মানুষ।
এতে করে হুমকির মুখে পড়ছে লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন, ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার চাষাবাদ।
লালমনিরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, লালমনিরহাট জেলায় সরকারী দিঘী/ পুকুর ৯৬টি, আয়তন ৭৫হেক্টর। বেসরকারী দীঘি/ পুকুর ২০হাজার ৬শত ৯৬টি, আয়তন ২৪৫৭হেক্টর।
এদিকে যে হারে পুকুর খননের কাজ চলছে তাতে করে আগামীতে জেলায় খাদ্য নিরাপত্তায় হুমকিতে পড়বে।