শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
официальному Сайт ᐉ 500% На Первые полтора Депозита На Официальном Сайте Букмекера а Казино 1вин Игроки Найдут Широкую Спортивную Линию И и Тысяч Слотов: дли Всех Клиентов Оператор 1win Предлагает Бонус На Первый обналичил И Еженедельные Ваучеры আমাদের মূল লক্ষ গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা-বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত তিস্তা নদীর দু’পাড় তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে ৪৮ ঘণ্টার অবস্থান কর্মসূচি শুরু Казино 1win Играть Онлайн Бесплатно, Официальный Сайт, Скачать Клиент Online Game Titles In Bangladesh For Real Money Top On Line Casino En Ligne: Manual 2024 Pour Joueurs Français তিস্তা মেগা প্রকল্প অবিলম্বে বাস্তবায়নের দাবীতে ২দিন ব্যাপী তিস্তা নদীর দুপাড়ে ৪৮ ঘন্টাব্যাপী জনতার সমাবেশ লালমনিরহাটে বার্ষিক ক্রীড়ানুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান-২০২৫ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আলু উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিপণন ও ব্যবহার শীর্ষক কর্মশালা ২০২৫ অনুষ্ঠিত
সোনাবি বেগমের আকুতি- “মোক একনা ঘর দেন!”

সোনাবি বেগমের আকুতি- “মোক একনা ঘর দেন!”

আলোর মনি রিপোর্ট: অনাহারে অদ্ধাহারে দিন কাটে হামার “মোর তিন শতক ভুই (জমি) আছে তা খাস। ভালো একনা ঘর নাই। একনা ভাঙ্গা ঘর। কোন রকম পলি দিয়ে তো ও গাত (গায়ে পানি পড়ে) ও কনা ঘরতে চার কোনা ছেলে (মেয়ে) নিয়া থাকোং (থাকি)” কত মানুষ ঘর পায় মুই না পাং এভাবেই কথাগুলো বলেন সোনাবি বেগম। আইতে (রাতে) ঘুমির পাং না, ঝড়িতে (বৃষ্টিতে) দিনোত (দিনে) তো ভাল থাকোং (থাকি) আর আইতে (রাতে) ঘর দিয়ে পানি পড়ে। ফাকা জাগা (ফাঁকা-জায়গা) বাতাস ঢোকে ঘরের ভেতরোত। বেটা কোনা ১২বছর হয় প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ডও পাং নাই কাও করি ও দেয় না। মুই তো মোর কষ্টের কতা (কথা) চেয়ারম্যান-মেম্বারের কতবার কছুং। কাও মোর বেটা টার (ছেলেটার) ভাতা করে দেয় নাই৷ সরকার থেকে যদি একনা ঘর পানুং হয় তাইলে বাকি জীবনটা ভালো করে কাটনুং (কাটিল) হয়।

 

এভাবেই নিজের কষ্টের কথাগুলো বলছিলেন লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার ৩নং তুষভান্ডার ইউনিয়নের ১নং কাশীরাম মুন্সীর বাজার এলাকার আব্দুল জলিলের স্ত্রী সোনাবি বেগম (৫০)।

 

জানা গেছে, প্রায় ১০বছর ধরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তিনি। ৩বছর ধরে স্বামী অচল এখন পর্যন্ত ভাগ্যে জোটেনি তার ছেলের প্রতিবন্ধী ভাতা, ভিজিডি কার্ড কিংবা মাথা গোঁজার মতো একটা সরকারি ঘর। এমন কি সরকারি কাজের বিনিময় খাদ্য কর্মসূচিতে নাই তার নাম।

 

দেখা যায়, কয়েকটি টিন দিয়ে তৈরি একটি টিনের ঘরে বৃষ্টিতে ৩ছেলে-মেয়েকে নিয়ে কোনোমতে কষ্টে বসবাস করছেন সোনাবি বেগম। অভাবের তাড়নায় ২মেয়েকে অন্য বাড়িতে রেখে ঝিয়ের কাজ করতে হচ্ছে। আর ১ছেলে চায়ের দোকানে কাজ করে বউ নিয়ে চলছে তার সংসার আর ১ছেলে প্রতিবন্ধী। আর তার স্বামী একজন চানাচুর বিক্রেতা কিন্তু আজ ১বছর ধরে করোনার কারণে তার ও ব্যবসা চলে না আর। সারাদিন পরিশ্রম করে রাতে একটু ভালোভাবে ঘুমাতেও পারেন না তারা। আর কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ভিজে যায় বিছানাপত্র। তবুও বেঁচে থাকার তাগিদে জরাজীর্ণ ভাঙ্গা টিনের চালায় রাতভর ছটফট করে অচল স্বামী-সন্তানকে নিয়ে থাকতে হয় হচ্ছে সোনাবি বেগমকে। মুজিববর্ষে সরকারি একটি ঘর পাওয়ার আকুতি জানান সোনাবি বেগম।

 

তুষভান্ডার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, এ অসহায় মহিলা সরকারি ঘর পাওয়ার যোগ্য বলেই মনে করি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone