শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে মৌমাছি ও মৌচাক! লালমনিরহাটে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কগণের সফর উপলক্ষ্যে- সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাদিই জানেনা ঢাকার ঘটনায় লালমনিরহাটের সাংবাদিক আসামি; বাদি ও সাক্ষির দুঃখ প্রকাশ! লালমনিরহাটে আমন চাষাবাদে বাম্পার ফলনের আশা কৃষকদের! স্বাধীনতার ৫৩বছর পেরিয়ে গেলেও লালমনিরহাটের খোরারপুলে হয়নি সেতু! লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হাত বদলে বাড়ে সবজির দাম; বঞ্চিত হন লালমনিরহাটের চাষিরা! ছাত্রদলের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি; মুছলেকা দিয়ে ছাড়া পেলো যুবক! বিজিবি ও ছাত্রজনতা স্বেচ্ছাশ্রমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সীমান্ত রাস্তা মেরামত!
বুদা বাঁশের তলে দিনে দুপুরে দুই শতাধিক বাঁশ কেটে ফেলেছে প্রতিপক্ষ

বুদা বাঁশের তলে দিনে দুপুরে দুই শতাধিক বাঁশ কেটে ফেলেছে প্রতিপক্ষ

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের হরদত্ত গ্রামের বুদা বাঁশের তল এলাকায় দিনে দুপুরে বাঁশ ঝারে দুই শতাধিক বাঁশ কাটার অভিযোগ উঠেছে।

 

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আজ সোমবার ৩১ আগস্ট সকাল ৯ঘটিকার সময় হরদত্ত গ্রামের বুদা বাঁশের তল এলাকার মৃতঃ মাহাম্মদ আলীর ছেলে মজিদুল ইসলামের বাঁশ ঝারে বাঁশ কেটে ফেলে একই এলাকার মৃতঃ জরিপ উল্লাহ ছেলে মজিবর রহমান (৫০), মনছুর (৪০), মকবুল (৩৮) ও মকবুলের ছেলে মনিরুল এবং মনছুরের ছেলে আলিফ (২৬)।

 

এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মজিদুলের বোন মোর্শেদা বেগম।

 

মোর্শেদা বেগম জানান, সকালে আমাদের প্রতিপক্ষ আমাদের বাঁশের থোপে এসে বাঁশ কাটতে থাকে বাধা দিতে গেলে আমার ভাইকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে আমি থানায় গিয়ে ৫জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৬/৭ নামে লিখিত অভিযোগ করলে পুলিশ এসে আমার ভাই মজিদুলকে উদ্ধার করে।

 

মজিদুল ইসলাম বলেন, আমার পিতার ভোগ দখলীয় জমি জমা লইয়া দীর্ঘদিন বিরোধ চলায় বিবাধীগণ আমারদের উপর জোর করে অন্যায় ভাবে ক্ষতি সাধনের ধারাবাহিকতায় আজ আমার বাঁশের ঝারে এসে দুইশতাধিক বাঁশ কেটে ফেলে এবং আমাকে অস্ত্রের মুখে অবরুদ্ধ করে রাখে। থানা থেকে পুলিশ আসলে তারা সবাই পালিয়ে যায়।

 

মৃতঃ জরিপ উল্লাহর ছেলে মকবুল হোসেন জানায়, আমরা মজিদুলের বাবার কাছে জমি ক্রয় করেছিলাম তারা জমি দখল দিচ্ছে না। তাই আমরা জমি দখল করতে গিয়েছি।

 

লালমনিরহাট সদর থানার অফিসার ইনচার্জ শাহা আলম জানান, অভিযোগ প্রাপ্তির আলোকে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone