শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
তিস্তা নদীর তীরে মশাল প্রজ্জ্বলন শেষে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজের সহকারী অধ্যাপক নিহত তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বলন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু লালমনিরহাটে জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলন চলমান বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে লালমনিরহাটে প্রতিবাদ সমাবেশ র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ইজিবাইক জব্দ কালবেলা ৩য় পেরিয়ে ৪র্থ বর্ষে পদার্পণে আলোচনা সভা ও কেককাটা অনুষ্ঠিত মার্শাল আর্ট কন্যা সান্ত্বনার নেতৃত্বে ইটালিতে বাংলাদেশের বিশাল সফলতা: স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জসহ ৯টি পদক অর্জন লালমনিরহাটে জামায়াতের মানববন্ধন বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা লালমনিরহাটে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র চেক হস্তান্তর
লালমনিরহাটের বুমকা পয়েন্টে ধরলা নদীর ভাঙ্গণ আবারও বেড়েছে; নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবী

লালমনিরহাটের বুমকা পয়েন্টে ধরলা নদীর ভাঙ্গণ আবারও বেড়েছে; নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবী

লালমনিরহাটের মোগলহাট ইউনিয়নের বুমকা পয়েন্টে দুঃখ হয়ে হানা দিচ্ছে ধরলা নদী। আবারও ভাঙ্গতে শুরু করেছে এ নদীটি। সকালে এক রকম, আর বিকালে অন্য রকম চিত্র হওয়ার কারণে ধরলা নদীর পাড়ের ৪নং ওয়ার্ডের বুমকা পয়েন্টের বসবাসরত সাধারণ মানুষের দুঃখ বেড়েছে। সেই সাথে দ্রুত গতিতে এগিয়ে আসছে ভাঙ্গণ, যার ফলে ধরলা নদী রক্ষা বাঁধটি আবারও হুমকির মধ্যে পড়েছে।

 

লালমনিরহাট জেলা লালমনিরহাট সদর উপজেলার ১নং মোগলহাট ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বুমকা পয়েন্ট এলাকায় ধরলা নদীর ভাঙ্গণের ফলে ফসলি জমিজমা চোখের নিমিষেই ধ্বংস হয়ে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।

 

জানা যায়, ১নং মোগলহাট ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বুমকা এলাকার এই ভাঙ্গণের কারণে ইতিপূর্বে রইচ উদ্দিন, মজিদুল, নস্কর, আশাদুল, সেতারা, সিদ্দিক হোসেনসহ আরও অনেকের কয়েক বিঘা ফসলি জমি বিলীন হয়েছে বিগত কয়েক বছরে। এর পর আবারও বুমকা এলাকার ছয়মাথার পূর্ব পার্শ্বে পাকা রাস্তার দক্ষিণ ভাঙ্গণের কবলে পড়েছে।

 

উক্ত এলাকাবাসী জানায়, যেভাবে ধরলা নদী ভাঙ্গছে তাতে মনে হচ্ছে বিগত ২০১৭ সালের মতোই বুমকা বাঁধটি ভেঙ্গে যাবে। এ ঘটনা ঘটতে আর বেশি দিন সময় লাগবে না৷ যদি এই বাঁধ ভেঙ্গে যায় আর সামান্য বন্যা হলেই লালমনিরহাটের লোকালয়েও পানি ঢুকতে পারে। ফসলি জমিগুলো নদীর বুকে এখন শত শত বাড়ি ঘর ও ওয়াপদা বাঁধের দিকে এগিয়ে আসছে নদী ভাঙ্গণ।

 

১নং মোগলহাট ইউনিয়নের রইচ উদ্দিন, মজিদুল, নস্কর, আশাদুল, সেতারা, সিদ্দিক হোসেন বলেন, বুমকা গ্রামের ছয়মাথা পয়েন্টের পাকার মাথার দক্ষিণে ধরলা নদীর আবারও ভাঙ্গণ শুরু হয়েছে। খুব দ্রুত ভাঙ্গণ প্রতিরোধ করা না গেলে কয়েকটি গ্রামকে হারাতে হবে, তাই কর্তৃপক্ষ খুব তারাতাড়ি এগিয়ে আসা দরকার। সেই সাথে ভাঙ্গণ প্রতিরোধে কাজ করার দাবী জানাচ্ছি।

 

লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ড লালমনিরহাটের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ইফাত হাসান বলেন, মোগলহাটের বুমকা এলাকায় ধরলা নদীর ছয়মাথা পয়েন্টের দক্ষিণে ৩শত মিটার ভাঙ্গণ প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজনীয় বরাদ্দের অনুমোদন পেলে কাজ করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone