শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে আমন চাষাবাদে বাম্পার ফলনের আশা কৃষকদের! স্বাধীনতার ৫৩বছর পেরিয়ে গেলেও লালমনিরহাটের খোরারপুলে হয়নি সেতু! লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হাত বদলে বাড়ে সবজির দাম; বঞ্চিত হন লালমনিরহাটের চাষিরা! ছাত্রদলের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি; মুছলেকা দিয়ে ছাড়া পেলো যুবক! বিজিবি ও ছাত্রজনতা স্বেচ্ছাশ্রমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সীমান্ত রাস্তা মেরামত! লালমনিরহাটের চাষীদের বাদাম চাষে আগ্রহ বাড়ছে লালমনিরহাট জেলা ছাত্র কল্যাণ সমিতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে মাষকলাই (ঠাকরি কালাই) চাষ! লালমনিরহাটে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক নাটক প্রদর্শন অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটে বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত

লালমনিরহাটে বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত

লালমনিরহাটে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

এ প্রীতি ফুটবল ম্যাচটি উপভোগ করতে জড়ো হন বিবাহিত বনাম অবিবাহিত দল। আর সেই কারণে খেলায় অংশ নেয়া দল দুটিকে ভাগও করা হয় বিবাহিত বনাম অবিবাহিত নামে।

 

শনিবার (১৭ আগস্ট) বিকাল ৫টা ১৫মিনিটে এমন উত্তেজনাকর একটি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের কোদালখাতা গ্রামের মাঠে। বিবাহিতরা ফুটবলে মাঠে লড়েছেন অবিবাহিতদের সঙ্গে। বিজয়ী হয়েছে অবিবাহিতরা।

 

টানটান উত্তেজনায় বিবাহিতদের সঙ্গে লড়াই করে ১-২ গোলে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন অবিবাহিতরা।

 

কোদালখাতা গ্রামের রুহুল আমিনের বাড়ির দক্ষিণ পাশে ফসলি ওই জায়গায় হয় এই ফুটবল ম্যাচ।

 

বিবাহিত দলের নেতৃত্ব দেন নূরন্নবী হোসেন। তার সাথে ছিলেন ১১জন খেলোয়াড়।

 

অন্যদিকে অবিবাহিত দলে নেতৃত্বে ছিলেন বেলাল হোসেন। সাথে খেলেন ১১জন। বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের এই খেলায় রেফারি ছিলেন বেলাল হোসেন। এ সময় সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার সম্পাদক মোঃ মাসুদ রানা রাশেদ, মোহাম্মদ আল মুবীন আহমেদ আদরসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

গ্রামের তরুণরা আয়োজন করে এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচের। ২ গোল দিয়ে বিবাহিতদের হারিয়ে দেন অবিবাহিতরা। আর ১ গোল দিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বিবাহিতদের।

 

খোলা মাঠে ফসলি জমিতে খেলা হলেও আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। মাঠের  চারপাশে গ্রামের ছেলে-মেয়েরাসহ নানা বয়সি দর্শকও ছিল অনেক।

 

অবিবাহিত খেলোয়াড় বেলাল হোসেন বলেন, আমাদের মধ্যে কেউই পেশাদার খেলোয়াড় নই, নিজেদের মধ্যে আনন্দ উপভোগ করতে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

 

পরে রাতে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের এক রাত্রিকালীন নৈশ্য ভোজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone