শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে চাষিরা মাচায় পানি কুমড়া চাষে ঝুঁকে পড়েছেন লালমনিরহাটে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে- আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও গ্রেফতারের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত দুর্নীতি মুক্ত দেশ গড়তে আমরা আপনাদের সহযোগিতা চাই-লালমনিরহাটের গণশুনানিতে দুদকের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন লালমনিরহাটে শিক্ষার্থীদের দাবী উপেক্ষা করে জোরপূর্বক স্কুল মাঠে বসানো হচ্ছে হাট-বাজার! লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দুদকের গণশুনানি সোমবার আনারস চাষে ঝুঁকছেন লালমনিরহাটের চাষিরা! লালমনিরহাটের ধরলায় ডুবে শিশুর মৃত্যু সংস্কার ও খুনিদের বিচার ছাড়া বাংলাদেশের মানুষ কোনো নির্বাচন মেনে নিবে না-লালমনিরহাটের বিশাল জনসভায় আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান
পানি নিষ্কাশনের ড্রেন বন্ধ : ৪০টি পরিবার পানি বন্ধী

পানি নিষ্কাশনের ড্রেন বন্ধ : ৪০টি পরিবার পানি বন্ধী

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলা অডিটরিয়াম হল সংলগ্ন এলাকায় প্রভাবশালী ব্যক্তি পানি নিষ্কাশনের সরকারি ড্রেন বন্ধ করে দেওয়ায় ৪০টি পরিবার গত ১মাস থেকে পানি বন্দি হয়ে রয়েছে।

 

হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেও সুফল মেলেনি। ফলে জনগণের দূর্ভোগ বাড়ছে। এসব পরিবারে ৮০/৯০বছর বয়সের পুরুষ মহিলা, প্রতিবন্ধী ও পঙ্গুসহ গৃহপালিত পশু, হাঁস-মুরগী নিয়ে সীমাহীন দূর্ভোগের শিকার।

 

জানা গেছে, হাতীবান্ধা উপজেলার প্রাণকেন্দ্র অডিটরিয়াম হল সংলগ্ন এলাকায় টিএনটি অফিস হয়ে হাতীবান্ধা উপজেলা পরিষদ যোগাযোগের একমাত্র পাকা আঞ্চলিক সড়কের একটি রিং কালভাট স্থাপন করে পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রায় ১৫বছর পূর্বে বিভিন্ন মালিকানা জমির উপরে কোথাও পাকা কোথাও কাঁচা একটি সরকারি ড্রেন নির্মাণ করা হয়। যাহা দীর্ঘদিন যাবত পানি নিষ্কাশন হয়ে আসেছিল। এমতাবস্থায় চলতি বর্ষা মৌসুমে রিং কালভাট সংলগ্ন ব্যক্তি মালিকানা জমির মালিক প্রভাবশালী রবিউল ইসলাম ও সমবায় অফিসের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী মোস্তাকিন রিং কালভাট ও ড্রেনটির মুখ বন্ধ করে দেন। ফলে বর্ষা মৌসুমের শুরু থেকে দীর্ঘ ১মাস থেকে ৪০টি পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। প্রত্যেকটি বাড়িতে জমে আছে পানি যা নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। সম্প্রতি হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট লিখিত অভিযোগ করলেও রবিউল ইসলাম প্রভাবশালী ব্যক্তি হওয়ায় রহস্যজনক কারনে কোন সুফল পাওয়া যায়নি বলে এলাকাবাসী আঃ সামাদ, আবু বক্কর, শরিফ আহম্মেদ, মিল্টন, জাহিদ হোসেন, হামিদুল ও তসলিম উদ্দিন জানান।

 

হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল আমিন অভিযোগের কথা স্বীকার করে বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone