শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
তিস্তা নদীর তীরে মশাল প্রজ্জ্বলন শেষে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজের সহকারী অধ্যাপক নিহত তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বলন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু লালমনিরহাটে জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলন চলমান বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে লালমনিরহাটে প্রতিবাদ সমাবেশ র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ইজিবাইক জব্দ কালবেলা ৩য় পেরিয়ে ৪র্থ বর্ষে পদার্পণে আলোচনা সভা ও কেককাটা অনুষ্ঠিত মার্শাল আর্ট কন্যা সান্ত্বনার নেতৃত্বে ইটালিতে বাংলাদেশের বিশাল সফলতা: স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জসহ ৯টি পদক অর্জন লালমনিরহাটে জামায়াতের মানববন্ধন বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা লালমনিরহাটে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র চেক হস্তান্তর
ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে সীমান্তে নেশার চালান মজুদ

ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে সীমান্তে নেশার চালান মজুদ

পবিত্র ঈদ-উল-আযহাকে সামনে রেখে মাদকাশক্তদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে চোরাই পথে ভারতীয় ফেন্সিডিল আমদানীর পাশাপাশি লালমনিরহাট জেলা জুড়ে ভারতীয় সীমান্তের ভারতের বিভিন্ন গ্রামে গোপনে ফেন্সিডিল তৈরির কারখানা গড়ে ওঠেছে এবং সেই নেশাজাত দ্রব্য কিভাবে বাংলাদেশের ভূখণ্ড লালমনিরহাটে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার আগেই প্রবেশ করানো যায় সেই নিয়ে দু’দেশেরই চোরাকারবারীরা ব্যস্ত।

আর এই মরণ নেশা ফেন্সিডিল খেয়ে শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে টগবগে তরুণ সমাজ। বর্তমান সময়ে তরুণ বয়সের যুবকরা এই সব আসল ও নকল ফেন্সিডিলের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে।

মাদকের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত লালমনিরহাট জেলার সীমান্তে চোরাই পথে সীমান্ত এলাকার প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে প্রতি বছর পবিত্র ঈদ-উল-আযহার পূর্বে ব্যাপক আকারে ভারতীয় ফেন্সিডিল নেশার তরল পদার্থ আসছে। এই সব ফেন্সিডিল ও তরল পদার্থ বর্তমানে প্লাস্ট্রিকের জারে সীমান্ত এলাকা পার করে সড়ক পথে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

লালমনিরহাটের সীমান্ত এলাকাগুলোতে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের নিষ্ক্রিয়তার কারণে লালমনিরহাট জেলা জুড়ে মাদকাশক্তদের সংখ্যা দিন দিন আশংকা জনক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এদিকে লালমনিরহাট পুলিশের বিশেষ অভিযানে ফেন্সিডিলসহ মাদক কারবারিরা প্রতিনিয়তই গ্রেফতার হচ্ছে।

অপরদিকে ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) করা দৃষ্টির কারণেই দু’দেশেরই চোরাকারবারীরা অতি গোপনে থেকে এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।

বর্তমানে চাহিদার তুলনায় বিশেষ করে পবিত্র ঈদ- উল-আযহার সময় এই নেশাজাত দ্রব্যের সরবরাহ কম হওয়ায় ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে নকল ফেন্সিডিল তৈরির বিপদজনক পথ বেছে নিয়েছে ভারতীয় সীমান্তের ভেতরেই বেশ কিছু অসাধু নেশাজাত দ্রব্য প্রস্তুতকারী ব্যবসায়ী।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone