শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
মৃত প্রায় তিস্তা নদীর হাঁটু পানিতে নেমে প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন ‘জাগো বাহে-তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে লাখো মানুষের গণপদযাত্রা ও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় ও মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে জনতার ঢল লালমনিরহাটে মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত официальному Сайт ᐉ 500% На Первые полтора Депозита На Официальном Сайте Букмекера а Казино 1вин Игроки Найдут Широкую Спортивную Линию И и Тысяч Слотов: дли Всех Клиентов Оператор 1win Предлагает Бонус На Первый обналичил И Еженедельные Ваучеры Glory Casino Download Cellular App For Android And Ios Devices For Free dragon tiger vipOnline Mahalliy kazino: Qayerda obro' va siz Sifatni qondirishingiz mumkin! আমাদের মূল লক্ষ গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা-বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত তিস্তা নদীর দু’পাড় তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে ৪৮ ঘণ্টার অবস্থান কর্মসূচি শুরু
পবিত্র ঈদ উল আযহাকে ঘিরে পশুহাটগুলো জমে উঠেছে

পবিত্র ঈদ উল আযহাকে ঘিরে পশুহাটগুলো জমে উঠেছে

লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভায় পবিত্র ঈদ উল আযহাকে ঘিরে পশুর হাটগুলো জমতে শুরু করেছে। হাটগুলোতে প্রাধান্য পাচ্ছে স্থানীয় খামারের পালিত গরু। তবে পবিত্র ঈদ উল আযহা ঘনিয়ে আসায় ভারতীয় গরুর আমদানি আরও বাড়তে পারে বলে স্থানীয় গরু ব্যবসায়ীরা বলছেন।

 

পবিত্র ঈদ উল আযহা আসতে আরও কয়েক দিন বাকি থাকলেও এখনই জমে উঠেছে কোরবানির গরুর হাট। লালমনিরহাট সদর উপজেলার বড় পশুর হাটের মধ্যে দুড়াকুটিহাট, নবাবের হাট (বিডিআরহাট), সাপটানা (নয়ারহাট), বড়বাড়ীহাট অন্যতম।

 

এছাড়াও এ এলাকার সর্ববৃহৎ হাটগুলোর মধ্যে লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার রসুলগঞ্জহাট, হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতাহাট, দইখাওয়াহাট, কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনাহাট, চাপারহাট, আদিতমারী উপজেলার সাপ্টিবাড়ীহাট বসে।

 

এ হাটগুলোতে বেশির ভাগ গরু ভারত থেকে আনা হয়।

 

এসব হাটের সাথে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হাটগুলোতে আগাম কোরবানির পশু আসা শুরু করেছে।

 

তবে বিক্রেতারা দাম আকাশ ছোঁয়া চাওয়ায় পশু তেমন বিক্রি হচ্ছে না।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার দুড়াকুটি হাটে কোরবানির পশু উঠেছে ব্যাপক। কিন্তু বিক্রেতারা দাম বেশি চাওয়ায় ক্রেতারা পশু তেমন কিনছেন না।

 

ক্রেতারা বলছেন, এবারে পশুর দাম যেভাবে চাওয়া হচ্ছে তাতে পশু কিনায় মুশকিল।

 

ক্রেতাদের মতে, পবিত্র ঈদ উল আহার আরো কয়েকদিন বাকি, তাই আগাম বেশি দামে পশু কিনতে তারা নারাজ।

 

তবে ক্রেতা আর বিক্রেতারা উভয়েই বলছেন, আগামী দু’একদিন পরে হাটে গরুর আমদানি বেড়ে যাবে। আর তখন ক্রেতারা পশু কেনা শুরু করবেন।

 

হাটগুলোতে এখন পর্যন্ত ভারতীয় গরুর আমদানি অনেক কম বলে জানান, গরু ব্যবসায়ীরা তবে পবিত্র ঈদ উল আযহা ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে ভারতীয় গরুর আমদানি বেশি হলেও স্থানীয় খামারের বা বাড়িতে পোষা গরুই বেশি প্রাধান্য পাবে বলে মনে করছেন স্থানীয় ব্যক্তিরা।

 

পশুর আমদানির উপর দামের নির্ভর করলেও এ বছর সকল ধরনের পশুর দাম তুলনামূলক অনেক বেশি হবে বলে মনে করছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা।

 

পশুর হাটের ইজারাদাররা বলছেন, হাটে এখন পর্যন্ত ভারতীয় গরু-মহিষের আমদানি কম। সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় গরু এখন তেমন আসছে না। তাই এবারের কোরবানিতে দেশীয় গরুর কদর থাকবে।

 

তারা আরও বলেন, এবারের পবিত্র ঈদ উল আযহায় বিভিন্ন এলাকার খামার ও গৃহস্থদের বাড়ির গরুই তাদের হাটে প্রাধান্য পাবে।

 

জানা যায়, অন্যান্য বছরের মতো এবারে স্থানীয় ভাবে গড়ে ওঠা খামারের সংখ্যা অনেক কম। আগের বছরগুলোতে ভারতীয় গরুর সাথে পাল্লা দিতে গিয়ে ভালো দাম না পেয়ে অনেকেই হতাশ হয়েছিলেন। এতে তারা আর্থিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলেন। যে কারণে ক্ষতিগ্রস্থরা এবারে আর তেমন খামার গড়ে তোলেননি। তবে বিভিন্ন গ্রামের গৃহস্থদের বাড়িতে বাড়িতে ৩-৪টি করে দেশীয় গরু পালন করেছেন অনেকে। আর এ সব গরুই এবারের কোরবানির ঈদে ক্রেতাদের হবে প্রধান টার্গেট।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone