শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটের ভুট্টার রঙ্গিন ফুলের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে গ্রামীণ রাস্তার পথচারীদের লালমনিরহাটে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে অপহরণকৃত শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার ও হত্যার রহস্য উদঘাটন লালমনিরহাটে মাহে রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল; ক্রেতারা স্বস্তিতে লালমনিরহাটের বিএনপি নেতার অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিল প্রশাসন লালমনিরহাটে শিশু ধর্ষণের প্রতিবাদে ও ধর্ষকদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বসতবাড়িতে সবজি চাষে উদ্বুদ্ধকরণের জন্য নারী কৃষকদের মাঝে বীজসহ অন্যান্য কৃষি উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে তৃতীয় শ্রেণির মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে চাঁদার দাবি না পেয়ে হত্যা তিস্তা ভবন রংপুরে স্পার বাঁধের ভাঙন রোধের দাবিতে শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বাংলাদেশ স্কাউটসের ত্রৈ-বার্ষিক কাউন্সিল সভা অনুষ্ঠিত

আম গাছে ঝুলছে চাষিদের স্বপ্ন

Exif_JPEG_420

পল্লীকবি জসীম উদ্দিন-এঁর “মামার বাড়ি” কবিতার পংক্তিগুলো লালমনিরহাটের আম বাগানগুলোতে বাস্তব রূপ পেতে চলেছে। চলতি মৌসুমে লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার প্রতিটি বাড়িতে কমপক্ষে ৫/১০টি আম গাছ রয়েছে। আসা করা যাচ্ছে গাছগুলোতে এবারে প্রচুর ফলন হবে এতে করে সবাই আম খেতে পারবে।

 

তাইতো লালমনিরহাটে আম গাছে ঝুলছে চাষিদের স্বপ্ন। লালমনিরহাট জেলার আম বাগানগুলোর গাছে গাছে চাষিদের স্বপ্নগুলো ঝুলে আছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে এ বছর আম বিক্রি করে লাভবান হওয়ার আশায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন আম চাষিরা।

 

সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, আম বাগানগুলোর গাছে গাছে ব্যাপক পরিমানে আম ঝুলছে। এই জেলার চাষিরা বিভিন্ন ধরনের আমের চাষ করেছেন।

 

লালমনিরহাটে নানান জাতের আমের চাষ হয়েছে। অন্যান্য আমের তুলনায় এখানে আম্রপালির চাষ হয় বেশি। পোকার কিছুটা আক্রমন থাকলেও গাছের কোনো রোগবালই নেই।

 

গত বছর আমের বাজারদর ভালো থাকায় চাষিরা এ বছর আরও বেশি পরিমানে চাষ করেছেন। এ বছরও আমের বাম্পার ফলন ও ভালো বাজারদর পেয়ে লাভের স্বপ্ন দেখছেন জেলার চাষিরা।

 

আম চাষীরা জানান, আমরা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শ অনুযায়ী বাগানে বালাইনাশক ব্যবহার করেছি। এছাড়াও গাছের বাড়তি যত্ন নেওয়া হয়েছে। আগামী দুই এক সপ্তাহের মধ্যেই আম পাকতে দেখা যাবে।

 

চাষিরা আরও জানান, এ বছর প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হওয়ায় আমের বাম্পার ফলন হয়েছে। আশা করছি আমের দাম ও ভালো পাওয়া যাবে।

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ব্যাপক জমিতে আমের চাষ করা হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় বেশি। এ মৌসুমের আবহাওয়া আম চাষের উপযোগী হওয়ার কারণে ফলন ভালো হয়েছে। আমরা ইতিপূর্বে আম চাষিদের সকল ধরণের সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রদান করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone