শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাট মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জব্দকৃত সার বিক্রি অনিয়মের অভিযোগ; কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনার ঝড় হরিজন সম্প্রদায়ের পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ : নাগরিক ভাবনা গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত আজ লালমনিরহাট মুক্ত দিবস শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকুলচন্দ্রের শুভ আবির্ভাব-বর্ষ-স্মরণ মহোৎসব ও শ্রীমন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠিত বীর মুক্তিযোদ্ধা সামসুল হক-এঁর ইন্তেকাল শীতার্ত পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠিত বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশী যুবকের মরদেহ ফেরত অসহায়, অতি-দরিদ্র, রোগাক্রান্ত ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শীতার্ত পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠিত

আনারস চাষে ঝুঁকছেন চাষিরা

Exif_JPEG_420

ভালো ফলনের পাশাপাশি অল্প খরচে অধিক লাভ হওয়ায় আনারস চাষে ঝুঁকছেন লালমনিরহাটের চাষিরা। লালমনিরহাটে চলতি বছর আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। একই জমিতে আনারসের পাশাপাশি অন্য ফসলে বাড়তি মুনাফাও করছেন তাঁরা।

 

আনারস চাষি মোঃ আব্দুল হামিদ মিঞা বলেন, আমার লিচু বাগানের জমিতে আনারসের চাষ করেছি। এখন পর্যন্ত বিক্রয় উপযোগী হয়নি আনারস।

 

মোঃ হযরত আলী নামে এক কৃষক বলেন, কার্তিক-অগ্রহায়ণ মাসে আনারসের চারা রোপণ করতে হয়। এক বছরের মাথায় আনারসের ফলন আসতে থাকে এবং দেড় বছরের মাথায় বাগানের সব আনারস বিক্রি করে শেষ করা হয়। একই জমিতে আনারসের পাশাপাশি অন্য ফসলও আবাদ করে বাড়তি আয় হয়।

 

অন্যান্য কৃষকেরা বলেন, আনারস বাগানে নিয়মিত ইউরিয়া, পটাশ, টিএসপি, জিপসাম ও জৈব সার প্রয়োগ করলে আর বেশি পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। মাঝে মধ্যে পচন রোগের আক্রমণ হলে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে সমাধান পাওয়া যায়।

 

ফুলগাছ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, প্রতিটি বাড়ির উঠানের জমিতে কম আর বেশি আনারসের চাষ হয়। চাষিরা নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাজারেরও বিক্রি করতে পারেন।

 

তিনি আরও বলেন, এক বছরেই চাষীরা লাভের মুখ দেখতে পারে। আনারসের তেমন কোন রোগ বালাই হয় না।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone