শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যৌক্তিক সময় দিতে হবে-বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর লালমনিরহাটে চা চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের লালমনিরহাটে সাড়ে ১১কেজি ওজনের বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় কুখ্যাত মাদক সম্রাট নুর হাইসহ ৩জনের মৃত্যুদন্ড লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সুমন খান গ্রেফতার পাটগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ৪ লালমনিরহাটে রেলওয়ে এমপ্লয়ীজের ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড খোঁচাবাড়ী এলাকায় দিন দুপুরে অন্যের গাছ কেটে নিল দুর্বৃত্তরা লালমনিরহাটে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কাকিনার তাঁতের চাদরের কদর বাড়েছে লালমনিরহাটসহ সারাদেশে
রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ–ওকালতি, রাজনীতি, সংগঠক

রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ–ওকালতি, রাজনীতি, সংগঠক

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলা গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী বিশিষ্ট রাজনীতিক রেয়াজ উদ্দিন আহমেদের জন্ম ১৯২৩ সালের ২৪অক্টোবর। তিনি ‘ভোলা’ নামেও পরিচিত ছিলেন। তার পিতার নাম দালাল উদ্দিন আহমেদ এবং মাতার নাম রহিমা বেগম। রেয়াজ উদ্দিন আহমেদের পিতা ছিলেন কুড়িগ্রামের একজন খ্যাতনামা উকিল। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি ১৯৪৫ সালে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এ. পাশ করেন এবং আইন বিষয়ে ভর্তি হয়েও রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হওয়ায় তিনি আর লেখাপড়ায় অগ্রসর হতে পারেননি। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট আসনে তিনি মনোনয়ন লাভ করেন এবং পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের লেকজনদের সংগঠিত করেন একজন সক্রিয় সংগঠকের ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭৩ সালে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচনে তিনি কুড়িগ্রাম আসন থেকে অংশগ্রহণ করে জয়লাভ করেন। তিনি মোট পাঁচবার এমপি এবং চার বার মন্ত্রীসভায় থাকার পর ডেপুটি স্পীকার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ এর নেতৃত্বে ১৯৮২ সালের ১৯ আগস্ট ঢাকাস্থ লালমনিরহাট জেলা বাসতবায়ন কমিটি তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এইচ. এম. এরশাদের সাথে সাক্ষাৎ করে লালমনিরহাটকে জেলায় উন্নীতকরণের দাবীনামা পেশ করেন। ফলস্বরুপ ১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন সমাজ কল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক উপদেষ্টা (মন্ত্রী) ডঃ শাফিয়া খাতুন কর্তৃক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে লালমনিরহাট মহকুমা জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৯৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone