শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
চরের স্কুলে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহারে চলছে ওয়াশ ব্লক নির্মাণ! লালমনিরহাটের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে গণহত্যা ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন লালমনিরহাটের এম মিজানুর রহমান লালমনিরহাটে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে আলোচনা সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে সীমান্তে নেশার চালান মজুদ লালমনিরহাটের বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিল্পপতি এবং শিক্ষানুরাগী আলহাজ্ব শেখ আব্দুল হামিদ বাবু প্রেসক্লাব লালমনিরহাট এর সাবেক সভাপতি মরহুম মোফাখখারুল ইসলাম মজনু’র স্মরণ সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বাঁশের সাঁকোই ভরসা ৭টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের! লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্ত পথে ৫ বাংলাদেশীকে ফেরত দিল বিএসএফ
একটি বাড়ির জন্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আকুতি

একটি বাড়ির জন্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আকুতি

আলোর মনি ডেস্ক রিপোর্ট: রত্নাই নদীর পাশে ওয়াপদার (পানি উন্নয়ন বোর্ড)র রাস্তার উপর  দীর্ঘদিন থেকে বসবাস করে আসছেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার।

লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের বাড়ীবনমালি গ্রামের বীব মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর পরিবারটি খুব অবহেলায় অতিবাহিত করছে।

জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর স্ত্রী রাধা রাণী জানান, আমার স্বামী দীর্ঘদিন অসুস্থ্য হয়ে পরে থাকার পর এক বছর আগে মারা জান। ওনাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সবদাহ করা হয়। আমাদের কোন জমি জমা নেই সেই কারনে দীর্ঘদিন থেকে রাস্তার ধারে কষ্ট করে দুই ছেলে, এক মেয়ে ও নাতি- নাতনীদের নিয়ে বসবাস করছি।

 

সরকারের কাছে দবি করে তিনি আরও বলেন, মানবিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে আমাদের পরিবারটির দিকে একটু সুদৃষ্টি দেন।

 

বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর ছোট ভাই জয়কান্ত চন্দ্র বর্মন বলেন, ভাই দেশের জন্য যুদ্ধ করেছে, এক সময় আমাদের যে সামান্য জমি ছিলো তা নদীর বুকে চলে গেছে। তার পর থেকে ভাই রাস্তার উপর বসবাস করতে থাকেন। আর আমি অন্যোর বাঁশ ঝারে বসবাস করে আসছি। শুনতেছি সরকার মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীনদের বাড়ি করে দিচ্ছে আমাদেরকে যদি সেই সুবিধা দিতো তাহলে দুঃখ ঘুচে যেতো।

 

বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র বলেন, ছোট বেলায় দেখতাম বাবা নদী ভাঙ্গনে সব নিঃস্ব হয়ে ওয়াপদার বাঁধে এসে ঘর তুলে। তখন থেকে কোন রকম ভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে জীবন যাপন করে আসছি আমরা।

 

অভাবের কারণে বেশি লেখাপড়া করতে পারিনি। তাই সরকারি চাকুরি চাইনা চাই মাথা ঘোচানোর জন্য সঠিক ঠিকানা।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone