শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
‎রাষ্ট্রীয় শোক দিবসে পতাকা অর্ধনমিত না রাখায় ক্ষোভ সূচনা আইডিয়াল কিন্ডার গার্টেন-এঁর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত ১৫ বিজিবি’র বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় ইস্কাপ সিরাপ, গাঁজা এবং গরু আটক ভ্যানচালক শ্রমিক ইউনিয়নের কমিটি গঠন অনুষ্ঠিত ১৫ বিজিবি’র বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় জিরা, চিনি এবং গাঁজা জব্দ ‎লালমনিরহাট জেলার ৩টি সংসদীয় আসনের ৫টি মনোনয়নপত্র গ্রহণ জেলা কাব হলিডে-২০২৫ অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত তামাকের আগ্রাসন বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি ১৫ বিজিবি’র মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযানে গাঁজা এবং ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ ২জন আসামী আটক

জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কলা চাষ

Exif_JPEG_420

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে অন্যান্য ফসলের চেয়ে বেশ লাভবান হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে কলা চাষীদের সংখ্যা। লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের ধরলা নদীর চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, চাষযোগ্য জমির পাশাপাশি পতিত জমিতে করা হয়েছে অসংখ্য কলার বাগান। আর কলা চাষে সফলতার মুখ দেখেছেন চাষীরা। ফলে অন্যের জমি বর্গা নিয়েও অনেকে কলা বাগান করছেন। আবার অনেকে পরীক্ষামূলকভাবে বাড়ির পাশের পতিত জমিতেও কলার বাগান করেছেন।

 

যেখানে অন্যান্য ফসল করে লাভবান হতে পারছে না স্থানীয় চাষীরা, সেখানে কলা চাষে সফল হচ্ছেন। ফলে দিন দিন বাড়ছে কলার বাগানের সংখ্যা। এতে সম্পৃক্ত হচ্ছেন নতুন নতুন চাষী। একরের পর একর কলার বাগান করে বছর শেষে মোটা অংকের টাকা উপার্জন করতে পারায় স্থানীয় অনেক যুবকেরা পেশাও বদলাচ্ছেন। অন্য পেশা ছেড়ে আসছেন কলা চাষে। লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিস্তৃত জমিতে কলার বাগান। পরিচর্যায় ব্যস্ত বাগানের মালিক-কর্মচারীরা। ধরলা নদী বেষ্টিত লালমনিরহাটের মোগলহাট ইউনিয়ন। এ ইউনিয়নের পতিত জমির বেশির ভাগেই বালু মাটির আস্তরণ। অন্যান্য ফসল যেখানে তেমন ভালো হচ্ছে না, সেখানে কলা বাগান করে আর্থিক স্বচ্ছলতা এনেছেন অনেকেই।

 

এ ইউনিয়নের মফিজুল ইসলামসহ কয়েকজন কলা চাষী জানান, অন্যান্য ফসল উৎপাদনের চেয়ে কলা চাষে খরচ কম, লাভও বেশি। এ এলাকার যেসব জমিতে আগে ধান চাষ হতো, এখন সেখানে করা হচ্ছে কলা বাগান।

 

তারা জানান, গত মৌসুমে কলা বিক্রি করে অনেক টাকা লাভ হয়েছিল।

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শ্রী মুকুল চন্দ্র সরকার বলেন, আমরা কলা চাষীদের নানাভাবে পরামর্শ দিয়ে থাকি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone