শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটের ভুট্টার রঙ্গিন ফুলের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে গ্রামীণ রাস্তার পথচারীদের লালমনিরহাটে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে অপহরণকৃত শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার ও হত্যার রহস্য উদঘাটন লালমনিরহাটে মাহে রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল; ক্রেতারা স্বস্তিতে লালমনিরহাটের বিএনপি নেতার অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিল প্রশাসন লালমনিরহাটে শিশু ধর্ষণের প্রতিবাদে ও ধর্ষকদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বসতবাড়িতে সবজি চাষে উদ্বুদ্ধকরণের জন্য নারী কৃষকদের মাঝে বীজসহ অন্যান্য কৃষি উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে তৃতীয় শ্রেণির মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে চাঁদার দাবি না পেয়ে হত্যা তিস্তা ভবন রংপুরে স্পার বাঁধের ভাঙন রোধের দাবিতে শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বাংলাদেশ স্কাউটসের ত্রৈ-বার্ষিক কাউন্সিল সভা অনুষ্ঠিত
দাদন ব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে মানুষ

দাদন ব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে মানুষ

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: যুগের পর যুগ ধরে লালমনিরহাটে দাদন ব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ। এমনকি শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার লোকজনকে দাদন ব্যবসায়ীদের মিথ্যা মামলার বেড়াজালে পড়ে বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে হয়।

 

লালমনিরহাট জেলায় বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা সংসারের অভাব অনটন কিংবা কন্যা পাত্রস্থ করতে অনেক সময় দাদন ব্যবসায়ীদের দ্বারস্থ হন। তারা বেতনের চেক বই ও নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা সুদে ঋণ গ্রহণ করে। আর দাদন ব্যবসায়ীদের টাকা মাস গেলেই চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে থাকে। দাদন ব্যবসায়ীদের দাবিকৃত টাকা পরিশোধ করতে না পেরে মিথ্যা মামলার বেড়াজালে পড়তে হচ্ছে। এমনকি পরিবার পরিজন ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে বেড়াতে হয় অনেককে। এছাড়াও গ্রামগঞ্জের খেটে খাওয়া অভাবী মানুষগুলো যখন সাংসারিক প্রয়োজনে কিংবা মেয়ের বিয়ের জন্য দ্বারস্থ হচ্ছে দাদন ব্যবসায়ীদের তাদেরকেও একই কায়দায় সর্বস্বান্ত করছে দাদন ব্যবসায়ীরা।

 

লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার নামি দামি অসংখ্য দাদন ব্যবসায়ী রয়েছে। এছাড়াও প্রতিটি গ্রামে অসংখ্য দাদন ব্যবসায়ী তাদের কর্মকান্ড নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাচ্ছে।

 

অনুসন্ধানে জানা যায়, সারা মাস প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করে শিক্ষক। মাস শেষে ব্যাংক থেকে বেতন তোলে দাদন ব্যবসায়ী। এ সকল দাদন ব্যবসায়ীরা শিক্ষকদের নিকট থেকে স্বাক্ষর করা চেক বই নেওয়ার পর দাদনের টাকা প্রদান করে থাকেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone