শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
শ্রমিক নেতা হত্যা মামলায় পাঁচ বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হেলাল হোসেন কবিরের উন্নয়ন ভাবনা! উপজেলা নির্বাচনে কালীগঞ্জ ও আদিতমারীতে চেয়ারম্যান পদে ৫জনসহ ২০প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ! ভূট্টার ব্যাপক আবাদ ও বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এমপি পুত্রের হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগে মনোনয়ন পত্র বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলফনামায় তথ্য গোপন করায় রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে রিটার্নিং অফিসারের নিকট অভিযোগ অগ্নিকান্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সেই আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা হত্যা মামলায় দুই বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাটে ডান চোখ তুলে নিয়েছে, এখন বাম চোখও উপড়ে ফেলার হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
দাদন ব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে মানুষ

দাদন ব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে মানুষ

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: যুগের পর যুগ ধরে লালমনিরহাটে দাদন ব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ। এমনকি শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার লোকজনকে দাদন ব্যবসায়ীদের মিথ্যা মামলার বেড়াজালে পড়ে বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে হয়।

 

লালমনিরহাট জেলায় বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা সংসারের অভাব অনটন কিংবা কন্যা পাত্রস্থ করতে অনেক সময় দাদন ব্যবসায়ীদের দ্বারস্থ হন। তারা বেতনের চেক বই ও নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা সুদে ঋণ গ্রহণ করে। আর দাদন ব্যবসায়ীদের টাকা মাস গেলেই চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে থাকে। দাদন ব্যবসায়ীদের দাবিকৃত টাকা পরিশোধ করতে না পেরে মিথ্যা মামলার বেড়াজালে পড়তে হচ্ছে। এমনকি পরিবার পরিজন ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে বেড়াতে হয় অনেককে। এছাড়াও গ্রামগঞ্জের খেটে খাওয়া অভাবী মানুষগুলো যখন সাংসারিক প্রয়োজনে কিংবা মেয়ের বিয়ের জন্য দ্বারস্থ হচ্ছে দাদন ব্যবসায়ীদের তাদেরকেও একই কায়দায় সর্বস্বান্ত করছে দাদন ব্যবসায়ীরা।

 

লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার নামি দামি অসংখ্য দাদন ব্যবসায়ী রয়েছে। এছাড়াও প্রতিটি গ্রামে অসংখ্য দাদন ব্যবসায়ী তাদের কর্মকান্ড নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাচ্ছে।

 

অনুসন্ধানে জানা যায়, সারা মাস প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করে শিক্ষক। মাস শেষে ব্যাংক থেকে বেতন তোলে দাদন ব্যবসায়ী। এ সকল দাদন ব্যবসায়ীরা শিক্ষকদের নিকট থেকে স্বাক্ষর করা চেক বই নেওয়ার পর দাদনের টাকা প্রদান করে থাকেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone