শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটের হাসপাতাল রোডে দুটি স্পীড ব্রেকারই বাড়িয়েছে ঝূঁকি! তেজপাতার বাণিজ্যিক ভাবে চাষ হচ্ছে লালমনিরহাটে লালমনিরহাটে ‘এ-‘ ও ‘বি’ গ্রেড পেয়ে এসএসসি পাশ করলো দুই দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থী! লালমনিরহাটে বিমাতার বিরুদ্ধে অবশেষে আদালতে হত্যা মামলা করলেন ছেলে! লালমনিরহাটে সুপারি বাগানে সাথী ফসল চাষে বাড়তি আয়! লালমনিরহাটে অ্যাড. মতিয়ার রহমান-এঁর সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট শহরের বিভিন্ন রাস্তায় রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী; দুর্ভোগে শহরবাসী! লালমনিরহাটে কচুর আবাদ বেড়েছে রেলপথ সংস্কারে অনিয়ম; তদন্তে দুদক! বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হচ্ছেন মোছাঃ লতিফা বেগম!
লালমনিরহাটে যত্রতত্র মিলছে জ্বালানি; নিরাপত্তা ঝুঁকিতে হাট-বাজার

লালমনিরহাটে যত্রতত্র মিলছে জ্বালানি; নিরাপত্তা ঝুঁকিতে হাট-বাজার

লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার বিভিন্ন হাট-বাজার, গ্রামে- গঞ্জের দোকানসহ যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে প্রায় সব ধরনের দাহ্য পদার্থ। পেট্রল, অকটেন, কেরোসিন, ছোট-বড় গ্যাস সিলিন্ডার সবই এখানে সহজলভ্য পণ্যে পরিণত হয়েছে। টাকা দিলেই মিলছে এসব বিপদজ্জনক পণ্য। কোনো রকম নীতিমালার তোয়াক্কা না করে অসাধু ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য বিক্রি করায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে লালমনিরহাট। ফলে অগ্নিকান্ডজনিত ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করতে হচ্ছে এখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদেরকে। ইতিপূর্বে ছোটখাটো দুর্ঘটনাও ঘটেছে।

 

অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রত্যন্ত গ্রামীণ জনপদে প্লাস্টিকের পানির বোতলে পেট্রল, অকটেন ও কেরোসিনের মতো জ্বালানি বিক্রি হচ্ছে। বাসা-বাড়িতে নিত্যপণ্যের মতো বিক্রি করা হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডারসহ বিভিন্ন দাহ্য পদার্থ। জ্বালানি তেল সরবরাহের নীতিমালা অনুযায়ী, যেসব দোকানে বা প্রতিষ্ঠানে জ্বালানি তেল, গ্যাস, পেট্রল ও অকটেন বিক্রি করা হবে, ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদনের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির সম্পূর্ণ সুরক্ষা থাকতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার মজুদে মজবুত ও ঝুঁকিবিহীন সংরক্ষণাগার থাকতে হবে। এ ছাড়া তাদের নিতে হবে জ্বালানি অধিদপ্তরের অনুমোদন। অথচ লালমনিরহাটের আনাচে-কানাচে বিক্রি করা হচ্ছে সব ধরনের জ্বালানি বা দাহ্য পদার্থ। ব্যবসায়ীদের নেই কোন অনুমোদন। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মুদির দোকান থেকে শুরু করে হার্ডওয়্যার, সার ও কীটনাশকের দোকানে ড্রামভর্তি পেট্রল, অকটেন মজুদ রেখে খোলামেলা বিক্রি করে আসছেন অনেক দিন ধরে ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে জাতীয় ও আঞ্চলিক সড়কের আশপাশ বাসা-বাড়ি ছাড়াও গ্রামীণ জনপদে পেট্রল, অকটেন ও কেরোসিন, গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone