শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে আইসিটি কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ১৬ দিন ব্যাপী ঐতিহ্যবাহী বউজামাই মেলা উপলক্ষ্যে বিরাট মৎস্য ও পিঠা মেলা অনুষ্ঠিত হবে মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে লালমনিরহাটে গৃহীত কর্মসূচি লালমনিরহাটে স্কুল অফ দা হলি কুরআন-এর শুভ উদ্বোধন ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ৫ম উপজেলা কাব ক্যাম্পুরী উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে অবৈধভাবে ফসলি জমির টপ সয়েল বিক্রয়ের অভিযোগে ইটভাটা মালিকসহ ৩জনের জরিমানা! লালমনিরহাটে আগাম জাতের ভুট্টার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা লালমনিরহাটে শীতের তীব্রতার সঙ্গে বাড়ছে লেপ-তোশক-জাজিম কারীগরদের ব্যস্ততা

স্ত্রীর মর্যাদা পেতে স্বামীর বাড়িতে যুবতীর অনশন

Exif_JPEG_420

লালমনিরহাটের আদিতমারীতে স্ত্রীর মর্যাদা পেতে স্বামীর বাড়িতে অনশন করেছেন নমিতা রাণী রায় নামে এক যুবতী। নমিতা রাণী রায় লালমনিরহাট জেলা শহরের দ্বীনবন্ধুটারী মাঝাপাড়া এলাকার সুনীল চন্দ্র রায়ের মেয়ে।

 

শনিবার (২৬ নভেম্বর) রাতে উপজেলার ভাদাই ইউনিয়নের ভাদাই দক্ষিনপাড়া গ্রামে অশোকের বাড়ির দরজার সামনে এই অনশনের চিত্র দেখতে পাওয়া যায়।

 

বিয়ের দেড় মাস অতিবাহিত হলেও আইন ও হিন্দু আচার অনুসারে স্ত্রীকে স্বীকৃতি দিচ্ছেন না তার স্বামী ও স্বামীর পরিবার। তাই এই অনশন করছেন নমিতা রাণী।

 

জানা গেছে, আদিতমারী উপজেলার ভাদাই দক্ষিনপাড়া গ্রামের বিপিন চন্দ্র রায়ের ছোট ছেলে অশোক চন্দ্র রায়ের সাথে গত অক্টোবর মাসে হিন্দু বিবাহ হিসেবে রেজিস্ট্রি হয় অশোক ও নমিতা দম্পতির। বিয়ের পর থেকেই অশোকের বড় ভাই গোপালের কুপরামর্শে ও পারিবারিক চাপে অশোক সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ করে দেন বলে নমিতা রাণী জানান।

 

স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অনশনকারী নমিতা রাণী জানান, অশোকের পরিবার তাকে মেনে নিচ্ছে না বাড়ির বধূ হিসেবে। আমাকে তারা মারপিট করেছে এবং অশোকের বড় ভাই গোপাল রায় তাকে বিভিন্ন রকম হুমকিসহ অপবাদ দিচ্ছে।

 

এ বিষয়ে অশোকের ভাই গোপাল রায় বলেন, অনেক ভেজালে আছি দাদা। আমরা বিষয়টি আপোষ করার চেষ্টা করছি। আপোষ করার জন্য নমিতার ভাই জীবনকে ইতিমধ্যে এক লক্ষ টাকাও দেয়া হয়েছে। মেয়েটি নিজেও বলেছে টাকা দিলে সে এ বিষয়ে আর কোন দাবী করবে না। টাকা দেয়ার পরেও কেন মেয়েটা তাদের বাড়িতে আসলো।

 

তবে নমিতার ভাই জীবন রায় এক লক্ষ টাকা নেয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, বিষয়টি ভিন্ন খাতে নেয়ার জন্য তার বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা রটানো হচ্ছে। তাদের সাথে আমার কোন টাকা লেনদেন হয় নাই।

 

এ বিষয়ে ভাদাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কৃষ্ণ কান্ত রায় বিদুর জানান, বিষয়টি আমি নিজে এবং আমার ভাদাই ইউনিয়নের ইউপি সদস্যরা সমাধান করার চেষ্টা করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone