শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে বৈষম্যমূলক কোটা ব্যবস্থার সংস্কারের যৌক্তিক দাবীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দের বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি! ভারতের সিকিম রাজ্যের প্রাক্তণ শিক্ষা মন্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার! লালমনিরহাটে ২ ছাত্রলীগের নেতার পদত্যাগ! লালমনিরহাটে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সন্তান কমান্ডের মানববন্ধন ও স্মারক লিপি প্রদান লালমনিরহাটে পবিত্র আশুরার প্রস্তুতি চলছে লালমনিরহাটের পাটগ্রামে জমি জবর দখলের চেষ্টায় থানায় অভিযোগ! লালমনিরহাটে জেলা প্রেস ক্লাব লালমনিরহাট এর কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে জেলা ট্রাক, ট্যাংকলড়ী ও কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদকে বহিস্কার! লালমনিরহাটে বিএসটিআই এর মোবাইল কোর্টের অভিযানে ৩৫হাজার টাকা জরিমানা
কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চাকচিক্য থাকলেও সেবার মান বাড়েনি!

কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চাকচিক্য থাকলেও সেবার মান বাড়েনি!

লালমনিরহাট জেলার বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর ভিতরের পরিবেশ অত্যন্ত চাকচিক্য। তবে, সেবার মান বাড়েনি। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে রয়েছে চিকিৎসক সংকট। ঔষধের সরবরাহও পর্যাপ্ত নয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, লালমনিরহাট জেলা শহরের হাসপাতালের উপর চাপ কমাতে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর সেবার মান বাড়ানো হবে।

 

জানা যায়, ১৯৯৮-২০০১ মেয়াদে লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নে ১শত ৫৭টি কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি করা হয়। তখন স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চালু না করায় ভবনগুলো এতোদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। লালমনিরহাট জেলা পর্যায়ের হাসপাতালের উপর চাপ কমাতে এবং গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা চালু করতে সম্প্রতি কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে সংস্কার করা হয়। সেই সঙ্গে আরও ১৪টি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ করা হয়। এখন সকল কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে ঝকঝকে তকতকে করা হয়েছে এর অভ্যন্তরীণ পরিবেশ। এলাকার লোকজন এখন যে কোনো রোগের প্রাথমিক চিকিৎসায় কমিউনিটি ক্লিনিকমুখী হচ্ছেন।

 

রোগীরা জানান, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চালু হওয়ায় তারা খুশি। তবে চিকিৎসক ও পর্যাপ্ত ঔষধ দরকার।

 

অনুসন্ধানে জানা যায়, এসব কমিউনিটি ক্লিনিকে ৩মাসে মৌলিক প্রশিক্ষণ অর্জন করে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোপাইটার (সিএইচসিপি) নিয়োগ করা হয়। এছাড়া প্রত্যেকটি ক্লিনিকে ১জন করে স্বাস্থ্য সহকারী পরিবার কল্যাণ পরিদর্শক নিয়োগ দেয়ার কথা থাকলেও আজ অবদি তা দেওয়া হয়নি। এদিকে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে হেলথ্ প্রোভাইডাররা রোগ নির্ণয় না করেই ভূক্তভোগী রোগীর মুখের কথা শুনে ঔষধপত্র দিচ্ছেন বলে জনমনে অভিযোগ উঠেছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে বর্তমানে ২৮ প্রকার ওষুধপত্র সরবরাহ করা হচ্ছে। এর মধ্যে বেশ কয়েক প্রকার ঔষধ রয়েছে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন। যা শুধুমাত্র এমবিবিএস এবং ডিএমএফ সনদধারী রেজিস্টার্ড চিকিৎসকরাই প্রয়োগ করতে পারেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। অথচ কমিউনিটি ক্লিনিকের হেলথ প্রোভাইডাররা এই ঔষধ অবাধে প্রয়োগ করছেন যা দন্ডনীয় অপরাধ।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone