শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
তিস্তা নদীর তীরে মশাল প্রজ্জ্বলন শেষে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজের সহকারী অধ্যাপক নিহত তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বলন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু লালমনিরহাটে জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলন চলমান বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে লালমনিরহাটে প্রতিবাদ সমাবেশ র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ইজিবাইক জব্দ কালবেলা ৩য় পেরিয়ে ৪র্থ বর্ষে পদার্পণে আলোচনা সভা ও কেককাটা অনুষ্ঠিত মার্শাল আর্ট কন্যা সান্ত্বনার নেতৃত্বে ইটালিতে বাংলাদেশের বিশাল সফলতা: স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জসহ ৯টি পদক অর্জন লালমনিরহাটে জামায়াতের মানববন্ধন বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা লালমনিরহাটে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র চেক হস্তান্তর
বাড়ছে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা; ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

বাড়ছে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা; ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

লালমনিরহাটে শিশু শ্রমিকদের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ঝড়ে পড়ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। এতে করে ব্যাহত হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা। লালমনিরহাট জেলা শহরের অলিতে গলিতে শিশুশ্রম দিয়ে আসছে শিশুরা। লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন, ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার বিভিন্ন লেদ মেশিন, হোটেল, মোটর সাইকেল গ্যারেজসহ বিভিন্ন দোকানে এবং জুয়েলারী কারখানায় শিশু শ্রমিক কাজ করছে।

 

জানা গেছে, বিভিন্ন ফ্যাক্টরী ও বিভিন্ন হোটেল, লেদসহ মোটর সাইকেল গ্যারেজে অধিক সংখ্যক শ্রমিক শিশু।

 

শিশু শ্রমিকের বৃদ্ধির কারন অনুসন্ধান করে জানা যায়, এখানকার অধিকাংশ লোকই শ্রমিক। অভাব আর দারিদ্রের কারণে তারা তাদের সন্তানকে বিভিন্ন হোটেল, ওয়েলডিং এর মতো ঝুঁকিপূর্ণ কাজে লাগিয়ে দেয়। অভাব ও দারিদ্রতার কারনে বড়দের চেয়ে কম মজুরি পাওয়ায় মালিকরা বিভিন্ন কাজে শিশু শ্রমিক বেশি পছন্দ করে। আর এসব শিশুর বয়স ৭-১৪ বছর। এই বয়সে এদের বিদ্যালয়ে বই, খাতা নিয়ে থাকার কথা, কিন্তু তারা এখন শ্রম বিক্রয় করে জীবিকা নির্বাহে সময় ব্যয় করছে।

 

জানা যায়, ঝরেপড়া এবং বিদ্যালয় না যাওয়া শিশুর সংখ্যা বেড়ে গেলেও এ নিয়ে কারো কোনো মাথা ব্যাথা নেই। এই শিশুরা দরিদ্র বাবা-মায়ের সঙ্গে জীবিকা নির্বাহের জন্য বেড়িয়ে পড়েন কাজের সন্ধানে। জীবন প্রবাহে দুর্ভাগ্যে এই শিশুরা পাচ্ছে না শারীরিক ও মানসিকভাবে বেড়ে ওঠার অনুকুল পরিবেশ। পাচ্ছে না শিক্ষা লাভের সুযোগ, পাচ্ছে না খাদ্য, বস্ত্র ও চিকিৎসার সুযোগ এবং নিশ্চয়তা।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone