শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
‎লালমনিরহাট জেলার ৩টি সংসদীয় আসনের ১২টি মনোনয়নপত্র গ্রহণ ‎মহেন্দ্রনগর ইউনিয়ন বিএনপি’র কার্যালয়ের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠিত সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশ প্রবেশ বিজিবি’র হাতে বিএসএফ সদস্য আটক ১৫ বিজিবি’র বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় মদ ও নেভিয়া সফট ক্রিম জব্দ ‎রাষ্ট্রীয় শোক দিবসে পতাকা অর্ধনমিত না রাখায় ক্ষোভ সূচনা আইডিয়াল কিন্ডার গার্টেন-এঁর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত ১৫ বিজিবি’র বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় ইস্কাপ সিরাপ, গাঁজা এবং গরু আটক ভ্যানচালক শ্রমিক ইউনিয়নের কমিটি গঠন অনুষ্ঠিত ১৫ বিজিবি’র বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় জিরা, চিনি এবং গাঁজা জব্দ ‎লালমনিরহাট জেলার ৩টি সংসদীয় আসনের ৫টি মনোনয়নপত্র গ্রহণ
করলায় লাভবান কৃষক, বাড়ছে আবাদ

করলায় লাভবান কৃষক, বাড়ছে আবাদ

Exif_JPEG_420

লালমনিরহাটে এবার ব্যাপক হারে দেশী ও হাইব্রিড জাতের করলা চাষ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এ থেকে ভালো ফলন পেয়েছেন কৃষকরা। একই সঙ্গে তারা বাজারে সবজিটির কাঙ্খিত দামে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

 

লালমনিরহাটে এবার উৎপাদিত করলা বাজারে উঠছে মাস দুয়েক আগে থেকেই।

 

কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, এবার জেলায় গ্রীষ্মকালীন করলার বাজারে ভালো চাহিদা থাকায় ও অর্থকরী হওয়ায় সবজিটি আবাদ করে জেলার বহু কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। ফলে দিন দিন করলা চাষে বাড়ছে আগ্রহী কৃষকের সংখ্যা।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার কোদালখাতা গ্রামের করলা চাষী সাইফুল ইসলাম, তিনি তার ১বিঘা জমিতে ৩বছর ধরে দেশি ও হাইব্রিড জাতের করলা চাষ করছেন। এবার বীজ, মাচা তৈরি ও শ্রমিকের মজুরিসহ তার প্রতি বিঘায় খরচ হয়েছে ২৫হাজার টাকা।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার ফুলগাছ গ্রামের করলা চাষীরা জানান, প্রতি বছরের মতো এবারও করলার বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে ১শত মণ থেকে ১শত ২০মণ করলা উত্তোলন করা সম্ভব হচ্ছে। বর্তমান দরে করলা বিক্রি করতে পারলে খরচ বাদে প্রতি বিঘা ৪০হাজার থেকে ৫০হাজার টাকা লাভের আশা করছেন।

 

আরও বেশ কয়েকজন চাষী জানান, করলার রোগবালাই খুবই কম। কোনো কোনো সময় বৈরী আবহাওয়ার কারণে গাছ শুকিয়ে যায় কিংবা পচন ধরে। তবে কৃষি বিভাগের পরামর্শে রোগ বুঝে ঔষুধ প্রয়োগ করলে সুফল পাওয়া যায়।

 

গোশালা বাজারের আড়তদার বলেন, কৃষকরা করলা নিয়ে এলে আমরা তা অন্য জেলার বেপারিদের কাছে বিক্রি করে দেই।

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, লালমনিরহাট কৃষি প্রধান জেলা। এ এলাকায় ধান ও ভূট্টার পাশাপাশি প্রায় সব ধরনের সবজির চাষ হয়। বরাবরের মতো এবারো করলা চাষ করে জেলার কৃষকরা ভালো লাভ করেছেন। ফলনও খুব ভালো হয়েছে। দিন দিন জেলায় করলার চাষ বাড়ছে। কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের এ বিষয়ে সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone