শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সেই আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা হত্যা মামলায় দুই বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাটে ডান চোখ তুলে নিয়েছে, এখন বাম চোখও উপড়ে ফেলার হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের এমপি নূরুজ্জামান আহমেদের ছেলে ও ভাই চেয়ারম্যান প্রার্থী! লালমনিরহাটে ফোনে কথা বলায় ব্যস্ত, ট্রেনে কাটা পড়ে রেল কর্মচারী নিহত! কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে উপজেলা চেয়ারম্যান ৭, ভাইস চেয়ারম্যান ১০, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৬জন বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থী; ১জন চেয়ারম্যানের মনোনয়নপত্র বাতিল! প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ শুভ উদ্বোধন এবং আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত মানবিক সহায়তা (ঢেউটিন ও টাকা) বিতরণ অনুষ্ঠিত এমদাদুল সিন্ডিকেটের এক সদস্য গ্রেফতার!
কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ–শিক্ষাবিদ, ঐতিহাসিক, সাহিত্যিক

কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ–শিক্ষাবিদ, ঐতিহাসিক, সাহিত্যিক

আলোর মনি ডটকম রিপোর্ট: ১৮৮৩ সালের জানুয়ারী মাসে কালীগঞ্জের দলগ্রাম ইউনিয়নের কাজী পরিবারে কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম হাজী শেখ মুহম্মদ জয়েন উল্লাহ এবং মাতার নাম ফুল বিবি। তিনি একাধারে একজন লাঠিয়াল, শিক্ষাবিদ, ঐতিহাসিক, সাহিত্যিক এবং সমাজ সচেতন সংগ্রামী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি স্যার সৈয়দ আমীর আলী রচিত ‘শর্ট হিস্ট্রি অব দি স্যারাসেনস’ গ্রন্থের সার্থক অনুবাদ করেছিলেন। তিন খন্ডে অনুবাদকৃত গ্রন্থটি ‘আরব জাতির ইতিহাস’ নামে প্রকাশিত হয় যথাক্রমে প্রথম খন্ড ১৯১০ সালে, দ্বিতীয় খন্ড ১৯১২ সালে এবং তৃতীয় খন্ড ১৯১৫ সালে। বাংলা একাডেমী ১৯৭১ সালে গ্রন্থটির তিন খন্ড একত্রে প্রকাশ করে। তাছাড়া তিনি ১৮৯৬ সালে লন্ডন ও আলীগড় থেকে প্রকাশিত Sir Thomas Walker Arnold রচিত The Preaching of Islam গ্রন্থটি অনুবাদ করে এর নাম দেন ‘ইসলাম প্রচারের ইতিহাস’। তার রচিত উপন্যাস ‘মালেকা’ ১৯২০ খ্রিস্টব্দে প্রকাশিত হয়। কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ একজন লাঠিয়াল হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ছিলেন। তিনি ১৯৩৪ সালে প্রতিষ্ঠিত নিখিল বঙ্গ লাঠিয়াল সমিতির সভাপতি ছিলেন। দেশ বিভাগের পর এ সমিতির নাম হয় পূর্ব পাকিস্তান লাঠিয়াল বাহিনী। প্রায় ২০ হাজার লাঠিয়াল এ বাহিনীর সদস্য ছিল। পাকিসতান সরকার তাকে ‘তমঘা-ই মজলিস’ খেতাবে ভূষিত করে। ১৯৭২ সালের ২৫ জুন তিনি মারা যান।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone