শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে উপজেলা চেয়ারম্যান ৭, ভাইস চেয়ারম্যান ১০, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৬জন বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থী; ১জন চেয়ারম্যানের মনোনয়নপত্র বাতিল! প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ শুভ উদ্বোধন এবং আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত মানবিক সহায়তা (ঢেউটিন ও টাকা) বিতরণ অনুষ্ঠিত এমদাদুল সিন্ডিকেটের এক সদস্য গ্রেফতার! সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে সাবেক ইউপি সদস্য গুলিবিদ্ধ লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৮জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ লালমনিরহাটের শখের বাজার সড়কের পথচারীরা, কর্তৃপক্ষ নির্বিকার লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে ঘুঘু পাখি! একুশ বছর
তিস্তার পানি বিপদ সীমার ২০সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছে তলিয়েছে আবাদি ফসল

তিস্তার পানি বিপদ সীমার ২০সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছে তলিয়েছে আবাদি ফসল

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: উজানের পাহাড়ি ঢল ও টানা বর্ষনের ফলে লালমনিরহাটের ধরলা ও তিস্তার পানি আকস্মিক বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চলে দেখা দিয়েছে বন্যা তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে বিপদ সীমার ২০সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি বইছে। সকাল ৬টা থেকে বর্তমান পানির লেভেল ৫২.৮০সেন্টিমিটারে দাঁড়িয়েছে।

 

লালমনিরহাটের তিস্তা পাড়ের চরাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে ভেঙ্গে গেছে প্রায় ২কিলোমিটার নদীর তীর। এদিকে ধরলার পানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। তাছাড়াও ধরলা ও তিস্তা পারে প্রায় ২কিলোমিটার নদীর তীর নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে। কৃষকের আবাদি বাদাম, সবজীসহ বিভিন্ন প্রকার ফসল তলিয়ে গেছে পানির নীচে। ব্যারাজ রক্ষায় তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর জানান, আরও ৫/৭দিন পানি বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হলে বানভাসিদের জন্য ত্রাণ বিতরণ করা হবে।

 

এর আগে তিস্তা পারের গোকুন্ডায় ৭টি বসবসতবাড়ী নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে। প্রায় ২০একর ফসলি জমি নদীতে বিলিন হয়ে গেছে। তবে এখনও পানি উন্নয়ন বোর্ড এর পক্ষ থেকে নদীর তীর রক্ষার জন্য কাজ করতে দেখা যায়নি।

 

পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ধরলা পারের কর্ণপুর, খারুয়া, কুরুল ও তিস্তা পাড়ের চন্ডিমারি, গোকুন্ডা এবং শিবেরকুঠি এলাকায় নদীর তীর বিলিন হয়ে গেছে। কিন্তু বরাদ্দ না আসায় নদীর তীর রক্ষার কাজ করা সম্ভব হচ্ছেনা।

 

এদিকে হু হু করে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় শঙ্কিত হয়ে পড়েছে নদী পাড়ের মানুষজন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone