শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্মারক মঞ্চের মুরালটি কাপর দিয়ে ঢেকে দেওয়ায় সনাকের তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ লালমনিরহাটে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৫ উদযাপন চরের স্কুলে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহারে চলছে ওয়াশ ব্লক নির্মাণ! লালমনিরহাটের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে গণহত্যা ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন লালমনিরহাটের এম মিজানুর রহমান লালমনিরহাটে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে আলোচনা সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে সীমান্তে নেশার চালান মজুদ লালমনিরহাটের বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিল্পপতি এবং শিক্ষানুরাগী আলহাজ্ব শেখ আব্দুল হামিদ বাবু প্রেসক্লাব লালমনিরহাট এর সাবেক সভাপতি মরহুম মোফাখখারুল ইসলাম মজনু’র স্মরণ সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
করলা চাষে স্বাবলম্বী অনেক কৃষক

করলা চাষে স্বাবলম্বী অনেক কৃষক

Exif_JPEG_420

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকার মাঠ জুড়ে ভরে গেছে করলা ক্ষেতে। এলাকার কৃষকরা ধান আর আলুর পাশাপাশি বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন সবজি চাষ করে আসছেন। তবে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে করলা চাষ। যার ফলে করলা চাষ দিন দিন বেড়েই চলছে। ব্যাপক হারে আবাদ আর বেশি সাফল্যের কারণে এলাকাগুলো মানুষের কাছে করলা গ্রাম হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে।

লালমনিরহাট জেলার কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার মাঠে ব্যাপক করলার চাষ হয়। স্থানীয় জাতের করলাসহ বিভিন্ন জাতের হাইব্রিড করলা এ এলাকার কৃষকরা চাষ করে থাকে।

 

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে লালমনিরহাট জেলায় কয়েক হেক্টর জমিতে করলা চাষ করা হয়েছে।

 

সরেজমিন লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের টিকটিকি এলাকায় দেখা গেছে, বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে ব্যাপক করলার চাষ হয়েছে। অনেক কৃষকই এই করলা চাষ করে ব্যাপক ভাবে লাভবান হয়েছেন। করলা চাষীরা , ইতোমধ্যে জমি থেকে করলা উত্তোলন করে তা বিক্রি শুরু করেছেন। হাট-বাজারে করলার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। করলা মন প্রতি ৪হাজার টাকা দরে বিক্রি করলে ধীরে ধীরে এ দাম আরও বাড়ছে। এই করলা চাষ করেই চাষীদের সংসারে ফিরে এসেছে আর্থিক স্বচ্ছলতা। করলা চাষ করে এখন অনেকেই স্বাবলম্বী।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কৃষক আক্ষেপ করে বলেন, এই করলা চাষ করতে কৃষি অফিসের কোনো সহযোগিতা পাই না। সরকারীভাবে প্রতি ইউনিয়নে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কর্মরত থাকলেও তা কাগজ কলমে। তাদের দেখা পাওয়া যায় না। ফলে ক্ষেতের পোকামাকড় দমনে নিজের দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা ও স্থানীয় কীটনাশক দোকানীদের পরামর্শে অদ্যাবধি করলা চাষ করে আসছেন।

 

কোদালখাতা বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, প্রতি কেজি করলা ১শত ২০টাকা দরে বিক্রয় করছি। যা ৪০কেজির মূল্য ৪হাজার টাকা প্রায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone