শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সেই আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা হত্যা মামলায় দুই বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাটে ডান চোখ তুলে নিয়েছে, এখন বাম চোখও উপড়ে ফেলার হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের এমপি নূরুজ্জামান আহমেদের ছেলে ও ভাই চেয়ারম্যান প্রার্থী! লালমনিরহাটে ফোনে কথা বলায় ব্যস্ত, ট্রেনে কাটা পড়ে রেল কর্মচারী নিহত! কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে উপজেলা চেয়ারম্যান ৭, ভাইস চেয়ারম্যান ১০, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৬জন বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থী; ১জন চেয়ারম্যানের মনোনয়নপত্র বাতিল! প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ শুভ উদ্বোধন এবং আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত মানবিক সহায়তা (ঢেউটিন ও টাকা) বিতরণ অনুষ্ঠিত এমদাদুল সিন্ডিকেটের এক সদস্য গ্রেফতার!
লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে গরু

লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে গরু

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলায় লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে গরু।

 

এদিকে কালীগঞ্জ উপজেলায় গত ১০দিনে ১শতাধিক গরু ও বাছুর আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে বলে জানা গেছে।

 

কালীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ভেটেনারি সার্জন ডাঃ ফেরদৌসুর রহমান জানান, কালীগঞ্জ উপজেলার প্রতিটি এলাকা থেকে এ রোগ সংক্রমণের সংবাদ আসছে। তিনি এ রোগের নাম লাম্ফি স্কিন ডিজিস বলে জানিয়েছেন। তবে মৃত্যুর ঝুঁকি কম বলে দাবি করেন তিনি।

 

এদিকে পবিত্র ঈদ উল আযহার আগে আকস্মিকভাবে লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে হাজার হাজার গরু আক্রান্ত হয়ে পড়ায় গরু খামারীসহ কৃষকদের মাঝে চরম আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

 

জানা গেছে, প্রথমে গরুর তীব্র মাত্রার জ্বর আসে এরপর আস্তে আস্তে সারা শরীরে চামড়ায় গোটা গোটা হয়ে যায়। গলাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে পানি নামে ফলে গরু ঘাস বা খর ও ভূষি কিছুই খেতে পারে না।

 

এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ে গিয়ে কোন প্রতিকার পাচ্ছে না তারা। ফলে পল্লী চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়ে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ও ইনজেকশন দিলে কিছুটা উপকার হলেও তেমন কোন উল্লেখযোগ্য উপকার হচ্ছে না।

 

বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, রংপুরের ৮টি জেলার প্রতিটি উপজেলায় এখন গরুর এই দূরারোগ্য ব্যাধি দেখা দিয়েছে। কোন প্রতিষেধক না থাকায় পালিত গরু নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন এই অঞ্চলের মানুষ। অনেকে না বুঝেই পল্লী চিকিৎসককে মোটা অংকের টাকা দিয়ে হচ্ছেন ক্ষতিগ্রস্ত। তবে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, একমাত্র সচেতন থাকাই এই রোগের প্রতিকার।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone