শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
ভূট্টার ব্যাপক আবাদ ও বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এমপি পুত্রের হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগে মনোনয়ন পত্র বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলফনামায় তথ্য গোপন করায় রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে রিটার্নিং অফিসারের নিকট অভিযোগ অগ্নিকান্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সেই আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা হত্যা মামলায় দুই বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাটে ডান চোখ তুলে নিয়েছে, এখন বাম চোখও উপড়ে ফেলার হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের এমপি নূরুজ্জামান আহমেদের ছেলে ও ভাই চেয়ারম্যান প্রার্থী! লালমনিরহাটে ফোনে কথা বলায় ব্যস্ত, ট্রেনে কাটা পড়ে রেল কর্মচারী নিহত! কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
ভারতীয় মামাতো বোনকে ভাগিয়ে এনে বিয়ে করে বিপাকে বাংলাদেশী যুবক

ভারতীয় মামাতো বোনকে ভাগিয়ে এনে বিয়ে করে বিপাকে বাংলাদেশী যুবক

আলোর মনি রিপোর্ট: ভারত থেকে অবৈধ পথে মামাতো বোনকে ভাগিয়ে এনে গোপনে বিয়ে করার অভিযোগ উঠেছে সাদ্দাম হোসেন নামে এক বাংলাদেশী যুবকের বিরুদ্ধে। পুলিশ সাদ্দাম হোসেন ও তার মামাত বোনকে খুঁজে বের করতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এমন ঘটনা ঘটেছে লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর গ্রামে।

সাদ্দাম হোসেন ওই এলাকার সাইদুল ইসলামের ছেলে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার রাতে তার মামাতো বোন ভারতীয় ওই তরুণীকে গোপনে বিয়ে করেন সাদ্দাম হোসেন।

জানা যায়, গত ৩দিন আগে সাদ্দাম হোসেন ও তার বড় ভাই ফল ব্যবসায়ী সাজাহান মিয়া তাদের মামাতো বোন ওই ভারতীয় তরুণীকে পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের ভারতীয় সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পথে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। গতকাল শনিবার রাতে ভারতীয় ওই তরুণীর সাথে সাদ্দাম হোসেনের গোপনে বিয়েও হয়। এরই মধ্যে অবৈধ পথে ভারতীয় তরুণীর বাংলাদেশে আসার খবরের সত্যতা জানতে পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মককর্তা মশিউর রহমান স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান বাবলুকে দায়িত্ব দেন। এরমধ্যে ভারতীয় তরুণী ও যুবক সাদ্দামকে অন্যত্র ভাগিয়ে দেয়া হয়। পরে অন্য এক স্থানে নিয়ে গিয়ে গোপনে বিয়ে পড়ান জনৈক এক কাজী। বিয়ের খবর পেয়ে পুলিশ সেখানেও অভিযান চালায়। কিন্তু পুলিশের উপস্থিতি বুঝতে পেয়ে ওই স্থান থেকেও সটকে পড়েন তারা।

বাউরা ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মিজানুর রহমান বাবলু সাংবাদিকদের বলেন, ইউএনও’র ফোন পেয়ে খোঁজ খবর নিয়ে ঘটনার সত্যতা জানতে পাই। কিন্তু আমি ওই বাড়িতে যাওয়ার আগেই তারা পালিয়ে যায়। পরে বিষয়টি ইউএনও স্যারকে অবগত করি।

পাটগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ সুমন কুমার মহন্ত সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশী এক যুবকের সাথে তার মামাতো বোন ভারতীয় এক তরুণীর বিয়ে হচ্ছে- এমন খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ যায়। কিন্তু ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশ উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী  কর্মকর্তা মশিউর রহমান সাাংবাদিকদের বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি পাটগ্রাম উপজেলায় ভারতীয় তরুণীর সাথে স্থানীয় এক যুবকের বিয়ে হচ্ছে। পরে সেখানে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যকে পাঠিয়ে ঘটনার সত্যতাও জানতে পারি। পরে পুলিশ গেলে তারা পালিয়ে যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone