শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
শ্রমিক নেতা হত্যা মামলায় পাঁচ বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হেলাল হোসেন কবিরের উন্নয়ন ভাবনা! উপজেলা নির্বাচনে কালীগঞ্জ ও আদিতমারীতে চেয়ারম্যান পদে ৫জনসহ ২০প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ! ভূট্টার ব্যাপক আবাদ ও বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এমপি পুত্রের হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগে মনোনয়ন পত্র বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলফনামায় তথ্য গোপন করায় রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে রিটার্নিং অফিসারের নিকট অভিযোগ অগ্নিকান্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সেই আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা হত্যা মামলায় দুই বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাটে ডান চোখ তুলে নিয়েছে, এখন বাম চোখও উপড়ে ফেলার হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
একটি বাড়ির জন্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আকুতি

একটি বাড়ির জন্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আকুতি

আলোর মনি ডেস্ক রিপোর্ট: রত্নাই নদীর পাশে ওয়াপদার (পানি উন্নয়ন বোর্ড)র রাস্তার উপর  দীর্ঘদিন থেকে বসবাস করে আসছেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার।

লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের বাড়ীবনমালি গ্রামের বীব মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর পরিবারটি খুব অবহেলায় অতিবাহিত করছে।

জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর স্ত্রী রাধা রাণী জানান, আমার স্বামী দীর্ঘদিন অসুস্থ্য হয়ে পরে থাকার পর এক বছর আগে মারা জান। ওনাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সবদাহ করা হয়। আমাদের কোন জমি জমা নেই সেই কারনে দীর্ঘদিন থেকে রাস্তার ধারে কষ্ট করে দুই ছেলে, এক মেয়ে ও নাতি- নাতনীদের নিয়ে বসবাস করছি।

 

সরকারের কাছে দবি করে তিনি আরও বলেন, মানবিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে আমাদের পরিবারটির দিকে একটু সুদৃষ্টি দেন।

 

বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর ছোট ভাই জয়কান্ত চন্দ্র বর্মন বলেন, ভাই দেশের জন্য যুদ্ধ করেছে, এক সময় আমাদের যে সামান্য জমি ছিলো তা নদীর বুকে চলে গেছে। তার পর থেকে ভাই রাস্তার উপর বসবাস করতে থাকেন। আর আমি অন্যোর বাঁশ ঝারে বসবাস করে আসছি। শুনতেছি সরকার মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীনদের বাড়ি করে দিচ্ছে আমাদেরকে যদি সেই সুবিধা দিতো তাহলে দুঃখ ঘুচে যেতো।

 

বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র বলেন, ছোট বেলায় দেখতাম বাবা নদী ভাঙ্গনে সব নিঃস্ব হয়ে ওয়াপদার বাঁধে এসে ঘর তুলে। তখন থেকে কোন রকম ভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে জীবন যাপন করে আসছি আমরা।

 

অভাবের কারণে বেশি লেখাপড়া করতে পারিনি। তাই সরকারি চাকুরি চাইনা চাই মাথা ঘোচানোর জন্য সঠিক ঠিকানা।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone