বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৯:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মেয়র কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট-২০২৩ এর ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে চতুর্থ পর্যায়ে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত সেই জাহানারা’র পরিবার মুজিববর্ষের ঘর চেয়ে আবেদন! পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ-এঁর ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের গ্রাহক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চতুর্থ পর্যায়ে জমি ও গৃহ প্রদান বিষয়ে প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট পৌর এলাকাধীন মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩ অনুষ্ঠিত পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত দৈনিক গণমানুষের আওয়াজ পত্রিকার সপ্তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে কেককাটা অনুষ্ঠিত

লালমনিরহাটে বাড়ছে বাণিজ্যিকভাবে সুপারির চাষ

আলোর মনি রিপোর্ট
  • প্রকাশের তারিখ : শুক্রবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৯৫ বার পড়া হয়েছে

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাটের উৎপাদিত সুপারি স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে সরবরাহ করা হয়ে থাকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। এতে করে লাভবান হয়ে থাকেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা।

 

জানা যায়, লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার জমিতে ছোট-বড় আকারের সুপারি বাগান রয়েছে। এবার চলতি মৌসুমে সুপারি উৎপাদন গত বছরের উৎপাদনকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন স্থানীয় কৃষকেরা।

 

কৃষকেরা বলেন, লালমনিরহাটের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে অতিথি আপ্যায়নের জন্য সুপারি অন্যতম উপকরণ। প্রতিটি গৃহস্থের বাড়িতে বাড়িতে অতিথি এসে খালি মুখে গেলে নাকি অমঙ্গল হয়। তাই পান-সুপারি থাকতেই হবে প্রতিটি বাড়িতে। যুগ যুগ ধরে চলে আসা এই প্রথা এখনও বিদ্যমান রয়েছে লালমনিরহাটে। এক সময় লালমনিরহাট জেলার কৃষকেরা নিজেদের প্রয়োজনে বাড়ির আশপাশের অল্প কিছু সুপারি গাছ লাগাতেন। এখন লালমনিরহাটে পাকা লাল রঙের সুপারি চাষ হচ্ছে বাণিজ্যিকভাবে।

 

কৃষকেরা জানান, বসতবাড়ির আশপাশে এবং উঁচু জমিতে চারা লাগানোর আড়াই থেকে তিন বছরের মধ্যেই ফল দিতে শুরু করে সুপারির গাছ। বছরে এক-দুবার গোবর সার আর পানির সেচ দেওয়া ছাড়া আর তেমন কোনো বাড়তি পরিচর্যা করা লাগে না।

 

কৃষকেরা আরও জানান, মৌসুমের শুরু থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে লালমনিরহাটে এসে ব্যবসায়ীরা সুপারি কিনে নিয়ে যায়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা কেউ কেউ আবার সুপারি কিনে তা মাটিতে খাল করে পুতে রাখেন বা পানিতে ভিজিয়ে রাখেন। পরে পানিতে পঁচানো ওই সুপারি বিক্রি করেন প্রায় দেড়গুণ দামে।

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সেলিম বলেন, লালমনিরহাটের মাটি এবং আবহাওয়া সুপারি চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। এ কারণে এখানকার সুপারি আকারে অনেক বড় এবং সুস্বাদু হয়।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by RJ Ranzit
themesba-lates1749691102