শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা উপজেলার প্রার্থীরা ব্যস্ত প্রচারণায়! লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এ্যাডঃ মোঃ ইকবাল হোসেন মামুন শ্রমিক নেতা হত্যা মামলায় পাঁচ বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হেলাল হোসেন কবিরের উন্নয়ন ভাবনা! উপজেলা নির্বাচনে কালীগঞ্জ ও আদিতমারীতে চেয়ারম্যান পদে ৫জনসহ ২০প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ! ভূট্টার ব্যাপক আবাদ ও বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এমপি পুত্রের হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগে মনোনয়ন পত্র বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলফনামায় তথ্য গোপন করায় রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে রিটার্নিং অফিসারের নিকট অভিযোগ অগ্নিকান্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
তিস্তার বাঁধে তীব্র ভাঙন : গতিপথ পাল্টানোর আশঙ্কা

তিস্তার বাঁধে তীব্র ভাঙন : গতিপথ পাল্টানোর আশঙ্কা

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলায় তীস্তা নদীর বাঁধে হঠাৎ তীব্র ভাঙন।

 

গতকাল (২৮ সেপ্টেম্বর) রাত থেকে উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের নদী প্রস্থের স্পার বাঁধ-১ এ ভাঙন দেখা দেয়।

 

আজ মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালের পর থেকে ভাঙন তীব্র হলে স্থানীয় স্বেচ্ছাশ্রমে জীও ব্যাগ (বালির বস্থা) দিয়ে বাঁধের ভাঙন রক্ষার চেষ্টা চলে।

 

নদী সরে যাওয়া এবং বাঁধের ভাঙনের বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ভাঙন হচ্ছে। ২০০৪ সালে বাঁধ নির্মাণ হয়। এবার নদী ভেঙে এক কিলোমিটার ভিতরে ঢুকেছে। আপনাদের মত আমরাও দেখছি। আমরা প্রকল্প প্রস্তাব করেছি। ইতোমধ্যে মন্ত্রী মহোদয় পরিদর্শণ করেছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডেও জরুরী বৈঠক হয়েছে। জেলা প্রশাসন এবং উপজেলা প্রশাসন থেকেও আজ পরিদর্শন করা হয়েছে।আমাদের হাতে যথেষ্ট লোকবল না থাকার কারণে স্থানীয়দের সহযোগীতা নেয়া হচ্ছে।আমাদের পক্ষ থেকে যা যা প্রয়োজন সরবরাহ করছি। আমি নিজেও এখানে আছি। আশা করছি বাঁধের ভাঙন নিয়ন্ত্রণে আসবে।

 

এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর দুপুরে স্থানীয় বয়োবৃদ্ধরা জানান, নদী ভাঙন রোধ করা না গেলে হয়তো নদী আরও ভিতরে ঢুকে যাবে।এখনই যদি পদক্ষেপ না নেয়া হয়, তাহলে নদী কতদূর ভাঙবে বলা যাচ্ছেনা আর তখন করার কিছুই থাকবেনা।

 

সরেজমিনে দেখা গেছে, বাঁধের মাটি কেটেই বাঁধ ভাঙন রোধের চেষ্টা করছেন। এতে কতটুকু কি উপকার হবে তা নিয়ে সন্ধিহান স্থানীয়রা।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone