শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
শ্রমিক নেতা হত্যা মামলায় পাঁচ বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হেলাল হোসেন কবিরের উন্নয়ন ভাবনা! উপজেলা নির্বাচনে কালীগঞ্জ ও আদিতমারীতে চেয়ারম্যান পদে ৫জনসহ ২০প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ! ভূট্টার ব্যাপক আবাদ ও বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এমপি পুত্রের হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগে মনোনয়ন পত্র বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলফনামায় তথ্য গোপন করায় রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে রিটার্নিং অফিসারের নিকট অভিযোগ অগ্নিকান্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সেই আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা হত্যা মামলায় দুই বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাটে ডান চোখ তুলে নিয়েছে, এখন বাম চোখও উপড়ে ফেলার হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুদা বাঁশের তলে দিনে দুপুরে দুই শতাধিক বাঁশ কেটে ফেলেছে প্রতিপক্ষ

বুদা বাঁশের তলে দিনে দুপুরে দুই শতাধিক বাঁশ কেটে ফেলেছে প্রতিপক্ষ

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের হরদত্ত গ্রামের বুদা বাঁশের তল এলাকায় দিনে দুপুরে বাঁশ ঝারে দুই শতাধিক বাঁশ কাটার অভিযোগ উঠেছে।

 

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আজ সোমবার ৩১ আগস্ট সকাল ৯ঘটিকার সময় হরদত্ত গ্রামের বুদা বাঁশের তল এলাকার মৃতঃ মাহাম্মদ আলীর ছেলে মজিদুল ইসলামের বাঁশ ঝারে বাঁশ কেটে ফেলে একই এলাকার মৃতঃ জরিপ উল্লাহ ছেলে মজিবর রহমান (৫০), মনছুর (৪০), মকবুল (৩৮) ও মকবুলের ছেলে মনিরুল এবং মনছুরের ছেলে আলিফ (২৬)।

 

এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মজিদুলের বোন মোর্শেদা বেগম।

 

মোর্শেদা বেগম জানান, সকালে আমাদের প্রতিপক্ষ আমাদের বাঁশের থোপে এসে বাঁশ কাটতে থাকে বাধা দিতে গেলে আমার ভাইকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে আমি থানায় গিয়ে ৫জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৬/৭ নামে লিখিত অভিযোগ করলে পুলিশ এসে আমার ভাই মজিদুলকে উদ্ধার করে।

 

মজিদুল ইসলাম বলেন, আমার পিতার ভোগ দখলীয় জমি জমা লইয়া দীর্ঘদিন বিরোধ চলায় বিবাধীগণ আমারদের উপর জোর করে অন্যায় ভাবে ক্ষতি সাধনের ধারাবাহিকতায় আজ আমার বাঁশের ঝারে এসে দুইশতাধিক বাঁশ কেটে ফেলে এবং আমাকে অস্ত্রের মুখে অবরুদ্ধ করে রাখে। থানা থেকে পুলিশ আসলে তারা সবাই পালিয়ে যায়।

 

মৃতঃ জরিপ উল্লাহর ছেলে মকবুল হোসেন জানায়, আমরা মজিদুলের বাবার কাছে জমি ক্রয় করেছিলাম তারা জমি দখল দিচ্ছে না। তাই আমরা জমি দখল করতে গিয়েছি।

 

লালমনিরহাট সদর থানার অফিসার ইনচার্জ শাহা আলম জানান, অভিযোগ প্রাপ্তির আলোকে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone