শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
ভূট্টার ব্যাপক আবাদ ও বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এমপি পুত্রের হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগে মনোনয়ন পত্র বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলফনামায় তথ্য গোপন করায় রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে রিটার্নিং অফিসারের নিকট অভিযোগ অগ্নিকান্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই লালমনিরহাটের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সেই আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা হত্যা মামলায় দুই বিএনপির নেতা কারাগারে! লালমনিরহাটে ডান চোখ তুলে নিয়েছে, এখন বাম চোখও উপড়ে ফেলার হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের এমপি নূরুজ্জামান আহমেদের ছেলে ও ভাই চেয়ারম্যান প্রার্থী! লালমনিরহাটে ফোনে কথা বলায় ব্যস্ত, ট্রেনে কাটা পড়ে রেল কর্মচারী নিহত! কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য করে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে কাজ করছেন ইউএলও এবং ঠিকাদার

কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য করে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে কাজ করছেন ইউএলও এবং ঠিকাদার

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার অাদিতমারী উপজেলার উপজেলা প্রাণি সম্পদ অফিসের ৩তলার কাজ চলছে। কাজটি খামারবাড়ি প্রকল্পের। এই কাজ করা হচ্ছে অতি নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে।

 

সেখানে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রুবেল এন্টারপ্রাইজের সাদ্দাম হোসেন নামের একজনের সাথে কথা হয়। সাদ্দাম হোসেন নিজেকে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের উপ-সহকারী প্রকৌশলী বলে নিজের পরিচয় দেন।

 

সাদ্দাম বলেন, কাজটি রুপালি এন্টারপ্রাইজের খামারবাড়ি প্রজেক্টের।

 

তার কাছে কার্যাদেশ দেখতে চাইলে বলেন, কার্যাদেশ নাই। কার্যাদেশ ঢাকা অফিস। অাছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ফোন নম্বর দিতেও ব্যর্থতা প্রকাশ করেন।

 

তিনি বলেন, জানেন তো অাদিতমারীতে ইটের সঙ্কট। এই ইট এক নম্বর কিনা জানিনা। এই ইটকে এক নম্বর ইট বলতেই হবে। এগুলো দেখাশোনা করার দায়িত্ব উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা এবং জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তার।

 

স্থানীয় অাজিজুল হক বলেন, এই ইট ৪নম্বর।নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক অফিসের স্টাফরাও একই কথা বলেন।

 

কাজের শ্রমিকরা বলছেন, কোম্পানী যা দিবে তাই দিয়ে কাজ করতে হবে। অামাদের করার কিছু নেই।

 

এর পরে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়ার সুমনের সাথে কথা হয়। অামি এক নম্বর ইট কিনেছি। ইট বিক্রেতা অামাকে ঠকিয়েছে। তাই এসব ইট দিয়েই কাজ করতে হচ্ছে।

 

এ বিষয়ে উপজেলা লাইভস্টক অফিসার ডাঃ মোশারফ হোসেন তৎক্ষণাত কাজ বন্ধ করে দিয়ে বলেন, এই ইটের মান নিম্নমানের। তাই এই কাজ বন্ধ থাকবে। সবাই ইটগুলোকে নিম্নমানের বলছে। ইট পরিবর্তন না করলে কাজ হবেনা। কিন্তু পরে তিনি ঐ ঠিকাদারের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। কাজ ঠিক ঐ ইটগুলো দিয়েই করেছেন।

 

জেলা লাইভ স্টক কর্মকর্তা সাইদুর রহমান বলেন, অামি দুইবার ইটগুলো রিজেক্ট করেছি। তখন ইউএলও এবং ঠিকাদার বললেন স্যার এখান থেকে কিছু ইট কাজে লাগাই। অামি বলেছি সব ইট ফেরৎ দেয়া ভাল হবে। এই ইট দিয়ে কাজ করা যাবেনা।অামি রিজেক্ট করার পরেও যদি তারা না মানে, তাহলে স্থানীয়রা কাজটি নজরদারী করতে পারেন।

 

তিনি অারো বলেন, কেন তারা এই ইট দিয়ে কাজ করবে! এই ইট তো বাজে ইট। অামাদের সব কাজ পিকইট দিয়ে করা হয়েছে।অামাদের প্রজেক্ট ডাইরেকটর খুব ভাল মানুষ। অামাদের কাজ ১০০% হতে হবে।সরকারের কাজ শতভাগ করতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone