শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে মৌমাছি ও মৌচাক! লালমনিরহাটে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কগণের সফর উপলক্ষ্যে- সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাদিই জানেনা ঢাকার ঘটনায় লালমনিরহাটের সাংবাদিক আসামি; বাদি ও সাক্ষির দুঃখ প্রকাশ! লালমনিরহাটে আমন চাষাবাদে বাম্পার ফলনের আশা কৃষকদের! স্বাধীনতার ৫৩বছর পেরিয়ে গেলেও লালমনিরহাটের খোরারপুলে হয়নি সেতু! লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হাত বদলে বাড়ে সবজির দাম; বঞ্চিত হন লালমনিরহাটের চাষিরা! ছাত্রদলের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি; মুছলেকা দিয়ে ছাড়া পেলো যুবক! বিজিবি ও ছাত্রজনতা স্বেচ্ছাশ্রমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সীমান্ত রাস্তা মেরামত!

কলা চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে!

Exif_JPEG_420

লালমনিরহাটে অন্যান্য ফসলের চেয়েও বেশ লাভবান হওয়ায় দিনের পর দিন বাড়ছে কলা চাষীদের সংখ্যা।

 

লালমনিরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, চাষযোগ্য জমির পাশাপাশি পতিত জমিতে করা হয়েছে অসংখ্য কলার বাগান। আর কলা চাষে সফলতার মুখ দেখেছেন চাষীরাও। ফলে অন্যের জমি বর্গা নিয়েও অনেকে কলা বাগান করেছেন। আবার অনেকে পরীক্ষামূলকভাবে বাড়ির পাশের পতিত জমিতেও কলার বাগান করেছেন।

 

যেখানে অন্যান্য ফসল করে লাভবান হতে পারছে না স্থানীয় চাষীরা, সেখানে কলা চাষে সফল হচ্ছেন। ফলে দিন দিন বাড়ছে কলার বাগানের সংখ্যা। এতে সম্পৃক্ত হচ্ছেন নতুন নতুন চাষী। একরের পর একর কলার বাগান করে বছর শেষে মোটা অংকের টাকা উপার্জন করতে পারায় স্থানীয় অনেক যুবকেরা পেশাও বদলাচ্ছেন। অন্য পেশা ছেড়ে আসছেন কলা চাষে।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিস্তৃত জমিতে কলার বাগান। পরিচর্যায় ব্যস্ত বাগানের মালিক-কর্মচারীরা। এ উপজেলার পতিত জমির বেশির ভাগেই বালু মাটির আস্তরণ। অন্যান্য ফসল যেখানে তেমন ভালো হচ্ছে না, সেখানে কলা বাগান করে আর্থিক স্বচ্ছলতা এনেছেন অনেকেই।

 

আবুল হোসেনসহ কয়েকজন কলা চাষী জানান, অন্যান্য ফসল উৎপাদনের চেয়ে কলা চাষে খরচ কম, লাভও বেশি। এ এলাকার যেসব জমিতে আগে ধান চাষ হতো, এখন সেখানে করা হচ্ছে কলা বাগান।

 

তারা জানান, গত মৌসুমে কলা বিক্রি করে অনেক টাকা লাভ হয়েছিল।

 

মুদির দোকানদার মোঃ ইসরাইল হোসেন বলেন, আমি পাকা কলা এক হালা (৪টি) খুচরা বিক্রয় করি ১৫টাকা হতে ৪০টাকা দরে। কলা চাষ করে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছে।

 

ফুলগাছ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, আমরা কলা চাষীদের নানাভাবে পরামর্শ দিয়ে থাকি। এতে করে তারা কলা চাষ করে লাভবান হচ্ছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone