শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
চরের স্কুলে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহারে চলছে ওয়াশ ব্লক নির্মাণ! লালমনিরহাটের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে গণহত্যা ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন লালমনিরহাটের এম মিজানুর রহমান লালমনিরহাটে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে আলোচনা সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে সীমান্তে নেশার চালান মজুদ লালমনিরহাটের বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিল্পপতি এবং শিক্ষানুরাগী আলহাজ্ব শেখ আব্দুল হামিদ বাবু প্রেসক্লাব লালমনিরহাট এর সাবেক সভাপতি মরহুম মোফাখখারুল ইসলাম মজনু’র স্মরণ সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বাঁশের সাঁকোই ভরসা ৭টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের! লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্ত পথে ৫ বাংলাদেশীকে ফেরত দিল বিএসএফ
খামারীদের জামানতকৃত চেক ফেরত অনুষ্ঠিত

খামারীদের জামানতকৃত চেক ফেরত অনুষ্ঠিত

লালমনিরহাটে আলাল গ্রুপের একাত্তর ইন্টিগ্রেশন ফার্ম বাংলাদেশের ২৭জন খামারীদের জামানতকৃত চেক ফেরত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

শনিবার (১২ নভেম্বর) লালমনিরহাট জেলা শহরের বানভাসা মোড় সংলগ্ন আলাল গ্রুপের একাত্তর ইন্টিগ্রেশন ফার্ম বাংলাদেশ লালমনিরহাট ব্র্যাঞ্চ অফিস কার্যালয়ে রংপুর ব্র্যাঞ্চের অধীনে খামারীদের জামানতকৃত চেক ফেরত অনুষ্ঠিত হয়।

জানা যায়, আলাল গ্রুপের একাত্তর ইন্টিগ্রেশন ফার্ম বাংলাদেশের রংপুর ব্র্যাঞ্চ অফিসের ইনচার্জ মাহমুদুল নবী রংপুরের বিভিন্ন খামারীর ভূয়া হিসাব দেখিয়ে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাৎ করে। এ বিষয়টি কেন্দ্রীয় অফিস জানতে পেয়ে মাহমুদুল নবী, অজয় চন্দ্র বর্মণ ও শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে বগুড়া জজ কোর্টে মামলা করেন ফার্মটির কর্তৃপক্ষ।

 

যার ফলে খামারীদের মাঝে কিছুটা ভূল বুঝাবুঝি শুরু হয়। অবশেষে সেই ভূলের অবসান ঘটিয়ে খামারীদের চেক ফেরত দেন আলাল গ্রুপের একাত্তর ইন্টিগ্রেশন ফার্ম বাংলাদেশের জিএম ডাঃ মোহাম্মদ নুরুল আলম। এ সময় আলাল গ্রুপের একাত্তর ইন্টিগ্রেশন ফার্ম বাংলাদেশের এজিএম জাহিদুল ইসলাম, মানব সম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হাসান, লালমনিরহাট রংপুর ব্র্যাঞ্চের ইনর্চাজ মঞ্জুরুল ইসলামসহ বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

আলাল গ্রুপের একাত্তর ইন্টিগ্রেশন ফার্ম বাংলাদেশের জিএম ডাঃ মোহাম্মদ নুরুল আলম বলেন, আমরা খামারীদের ব্রয়লারের বাচ্চা, উন্নত মানের খাবার সরবরাহ করে থাকি। খামারীরা সেই বাচ্চাগুলো লালন-পালন করে আমাদের কাছে বিক্রি করে। তাদেরকে যে সুযোগগুলো দেই এ জন্য বাচ্চা বিক্রি হওয়ার আগ পর্যন্ত কোন টাকা নেই না। তবে, খামারীদের সাথে বিশ্বাস বজায় রাখতে জামানত হিসেবে চেক জমা নেই। সারা দেশে একই ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা হয়ে আসছে। রংপুর ব্র্যাঞ্চের সাবেক ইনচার্জ মাহমুদুল নবী এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে অবৈধভাবে সুবিধা নিতে গিয়ে প্রায় এক কোটি টাকা আত্মসাৎ করে। আমরা তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করি। মাহমুদুল নবী নিজেকে বাঁচাতে আমাদের নামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীনভাবে একটি মিডিয়ায় সংবাদ করেন আমি সেই সংবাদের জোড় প্রতিবাদ জানাই। একাত্তর ইন্টিগ্রেশন ফার্ম বাংলাদেশের সুনাম নষ্ট করতে তার এই নোংরা মানসিকতার। সঠিক বিষয়টা আদালতের রায়ের মাধ্যমে জানা যাবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone